সিদ্ধিরগঞ্জের একটি মাদক মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ও আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত একই পরিবারের তিন পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১।

গ্রেপ্তাকৃতরা হলেন- সোনারগাঁ উপজেলার কাবিলগঞ্জ এলাকার মো. লিটন মিয়া (৫১), তার স্ত্রী মোছাঃ. নাজমা বেগম (৩৮) ও তাদের ছেলে মো. নাহিদ আলম (২২)। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকালে র‌্যাব-১১ সদর দফতরের স্কোয়াড্রন লীডার ও কোম্পানি কমান্ডার মো.

ইশতিয়াক হোসাইন এর তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বুধবার দিবাগত রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি পাইনাদি নতুন মহল্লা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

তারা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে দায়ের করা একটি মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এবং আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি। 

তিনি জানানা, ২০১৮ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকা থেকে মাদক উদ্ধারের ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলায় একই পরিবারের উল্লেখিত আসামিরা যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত হলে তারা আত্মগোপন করেন। পরে আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। 

ইতিমধ্যে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব জানতে পারে মাদক মামলায় যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত ও আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত একই পরিবারের তিন পলাতক আসামি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকায় অবস্থান করছে। 

গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে তাদের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে বুধবার রাতে মিজমিজি পাইনাদি নতুন মহল্লা এলাকায় অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। 

পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রমের জন্য গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের জেলার সোনারগাঁও থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন

হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়। 

সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।

এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই

সম্পর্কিত নিবন্ধ