নেস্ট: সবার জন্য আধুনিক ও সাশ্রয়ী আবাসনের এক নতুন দিগন্ত
Published: 24th, March 2025 GMT
বিলাসবহুল আবাসন নির্মাণের মাধ্যমে বহু বছর ধরেই নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে আসছে ‘এডিসন রিয়েল এস্টেট’। এটি শুধু একটি রিয়েল এস্টেট ব্র্যান্ড নয়, বরং আধুনিক ও সাশ্রয়ী আবাসনের জন্য বহু মানুষের আস্থার জায়গা।
বর্তমানে আবাসন নির্মাণে মধ্যম আয়ের মানুষদের কথা ভেবে নতুন একটি সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে এডিসন রিয়েল এস্টেটের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ‘নেস্ট’। ঢাকায় একটি নিজের বাড়ি—মধ্যম আয়ের মানুষদের জন্য কেবল একটি স্বপ্ন। আর এই স্বপ্নকে বাস্তব করে তুলতেই কাজ করছে নেস্ট। এডিসন রিয়েল এস্টেটের চেয়ারম্যান আমিনুর রশিদের নেতৃত্বে মধ্যম আয়ের মানুষের জন্য উচ্চমানের, সুপরিকল্পিত ও সাশ্রয়ী আবাসনের সুযোগ তৈরি করতেই নেস্টের যাত্রা।
সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন বাড়িনেস্টের লক্ষ্য সহজ—মানের সঙ্গে আপস না করেই মানুষের সাধ্যের মধ্যে আবাসন নিশ্চিত করা। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, কম বাজেটের ফ্ল্যাট মানেই নিম্নমানের নির্মাণশৈলী এবং অপরিকল্পিত নকশা। কিন্তু নেস্ট সেই বাস্তবতাকে পাল্টে দিচ্ছে। স্মার্ট স্পেস প্ল্যানিং, আধুনিক ডিজাইন ও কার্যকর নির্মাণ কৌশলের মাধ্যমে তারা মধ্যম আয়ের গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন আবাসন নিশ্চিত করছে। এই প্রকল্প শুরুর পর থেকেই নেস্ট আবাসন খাতে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। বিশেষভাবে, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নেস্টের একাধিক প্রকল্প ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। বসুন্ধরায় তাদের একতলা বিশিষ্ট অ্যাপার্টমেন্টগুলো বর্তমানে গ্রাহকদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে। কারণ, এগুলো সাশ্রয়ী তো বটেই, পাশাপাশি মানসম্পন্ন।
তলাবিশিষ্ট আবাসন প্রকল্প ‘ফ্লোরেন্স’.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি