মাথায় মৃত্যুর খাঁড়া নিয়ে ‘সিকান্দার’ সিনেমার শুটিং করছিলেন সালমান খান। তাই এই ছবি নিয়ে তাঁর ভক্তদের প্রত্যাশা ছিল তুঙ্গে। তবে সব প্রত্যাশা ভেঙে গেছে। সিনেমা নিয়ে আলোচনা চললেও বক্স অফিস সংগ্রহ হতাশ করছে ‘সিকান্দার’।
এর মধ্যেই সালমানের একটি মন্তব্য সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেই ভিডিওতে আক্ষেপ করতে দেখা গিয়েছে ভাইজানকে। অন্য তারকাদের ছবি মুক্তি পেলে সালমান উৎসাহ দিয়ে থাকেন। প্রকাশ্যে সেই ছবি দেখার আবেদন করেন। কিন্তু তাঁর ছবির বেলায় যেন গোটা বলিউড নীরব।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি সালমানের সামনে তুলে ধরেন সঞ্চালক। এই প্রশ্ন করার পরে সালমানের অভিব্যক্তি দেখে অনুরাগীদের মন ভেঙেছে।
সালমান বলেছেন, ‘ওরা সবাই হয়তো ভাবে, আমার ছবির জন্য আলাদা করে উৎসাহ দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু সবার উৎসাহের দরকার পড়ে।’
ইদে মুক্তি পেয়েছে ‘সিকন্দর’। ইদের সময় ভাইজানের ছবি মুক্তি পেলে প্রেক্ষাগৃহ ভরে উঠতে সময় লাগত না। কিন্তু এই বার ব্যতিক্রমের সাক্ষী থাকলেন সালমান। অধিকাংশ দিনই প্রেক্ষাগৃহ ভরল না। অধিকাংশ প্রেক্ষগৃহই খালি। সূত্র: আনন্দবাজার।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় জুস ফ্যাক্টরিতে যৌথবাহিনীর অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অননুমোদিত শিশুখাদ্য উৎপাদনের অভিযোগে লাবনী ফুড অ্যান্ড কনজ্যুমার প্রোডাক্টস নামে একটি কারখানায় অভিযান চালিয়েছে যৌথ বাহিনী।
সোমবার (১৬ জুন) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাগলা নয়ামাটি মুসলিমপাড়া এলাকায় অভিযানটি পরিচালিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাহিদ নিয়াজ শিশির, বিএসটিআইয়ের ফিল্ড অফিসার মো: আশিকুজ্জামান এবং ফতুল্লা থানা পুলিশের একটি টিম।
অভিযানে প্রতিষ্ঠানটিকে অননুমোদিত ভেজাল শিশুখাদ্য উৎপাদনের দায়ে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এসময় আনুমানিক চার থেকে পাঁচ লাখ টাকার বিভিন্ন রকমের ভেজাল শিশু খাদ্য জব্দ করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জানান, লাবনী ফুড এন্ড কনজিউমার প্রোডাক্টস নামে কারখানাতে অননুমোদিত শিশুখাদ্য উৎপাদনের অভিযোগে যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে প্রতিষ্ঠানটিকে এক লক্ষ টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়।
বিএসটিআইয়ের ফিল্ড অফিসার মো: আশিকুজ্জামান জানান, প্রতিষ্ঠানটি ৭টি শিশু খাদ্য উৎপাদন করে থাকে। যার মধ্যে ৩টির অনুমোদন আছে এবং বাকি চারটির অনুমোদন নেই।