কাতার বিশ্বকাপের পর থেকে ফ্রান্সের ফুটবল ভক্তদের শত্রু বনে গেছেন এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। কাতারে লেস ব্লুজদের বিশ্বকাপের ফাইনালে হারানোর পর উপহাস করতে ছাড়েননি আর্জেন্টাইনরা। যাতে বড় ভূমিকা ছিল মার্টিনেজের। 

কিলিয়ান এমবাপ্পেদের আদতে বানানো পুতুল কোলে নিয়ে উপহাস করাসহ টুকটাক বাজে মন্তব্যও সেসময় করেছিলেন মার্টিনেজ-ডি পলরা। যে ঘটনা লা প্যারিসিয়ানদের ভুলে যাওয়ার কথা নয়। ভুলতে চাইলেও ভুলতে দিলেন না অ্যাস্টন ভিলার আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক মার্টিনেজ। 

বুধবার রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে পিএসজির ঘরের মাঠ পার্ক দেস প্রিন্সেসে নামবে অ্যাস্টন ভিলা। ওই ম্যাচ খেলতে প্যারিসের বিমান ধরার সময় ছবি পোস্ট করেন মার্টিনেজ। তাতে দেখা যায়  মাথায় যে ক্যাপটা তিনি পরেছেন, তা ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের পর দলের পরা ক্যাপ। যার সামনে আছে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের লোগো।  

পিএসজি তথা ফ্রান্স ভক্তদের খোঁচা দিতে আর কী লাগে। এই খোঁচা দিয়ে অবশ্য ভয়েই থাকতে হতে পারে এমি মার্টিনেজের। কারণ প্যারিসের ভক্তদের মাঠে দুয়ো দেওয়া ও বোতল, খাবার ছুড়ে মারার বাজে অভ্যাস আছে। এছাড়া লুইস এনরিকের পিএসজি যে ফর্মে আছে মার্টিনেজকে বড় পরীক্ষা নিতে প্রস্তুত উসমান ডেম্বেলে, বারকোলারা।     

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এম ল য় ন ম র ট ন জ অ য স টন ভ ল প এসজ প এসজ

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি নেতাকে মারধর: খুলনা সদর থানার সাবেক ওসি কারাগারে

খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল আলমের করা মামলায় সদর থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। 

রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন হাসান আল মামুন। খুলনা মহানগর দায়রা জজ মো. শরীফ হোসেন হায়দার তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এদিকে আদালত চত্বরে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা মামুনকে লক্ষ্য করে ডিম ও পচা আম নিক্ষেপ করেন। তার শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা। পরে নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেন সেনা সদস্যরা। 

মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ কে এম শহিদুল আলম বলেন, মামলাটিতে উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন হাসান আল মামুন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে রোববার খুলনা মহানগর দায়রা জজ  আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি কে ডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এ সময় তৎকালীন ওসি মামুন নিজেই
ফখরুল আলমকে বেদম মারধর করেন। লাঠির আঘাতে ফখরুল আলমের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ আগস্ট মামুনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন ফখরুল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ