দ্রুত খাবার খেলে স্বাস্থ্যের ওপর যে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে
Published: 11th, April 2025 GMT
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ধীরে স্থিরে খাবার গ্রহণ করা উচিত। অনেক সময় দেখা যায় ২০ থেকে ৩০ মিনিটের কম সময়ে কেউ কেউ গ্রহণ শেষ করেন, এতো দ্রুত খাবার গ্রহণ করা স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো নয়। এতে শরীর খাবার থেকে পর্যাপ্ত পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে না। খাদ্য তালিকায় প্রচুর শাকসবজি-ফলমূল থাকা যেমন জরুরি, তেমনি চিবিয়ে-চিবিয়ে খাওয়াটাও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। দ্রুত খাবার গিলে খেলে অনেক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হয়।
এক.
দুই. ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের সেন্টার ফর বিহেভিয়রাল হেলথের বিশেষজ্ঞ লেসলি হেইনবার্গ- এর মতে, ‘পেট ভরে গেছে’ পাকস্থলী থেকে হরমোনের মাধ্যমে মস্তিষ্কে এই সংকেত পৌঁছাতে প্রায় ২০ মিনিট সময় লাগে।’ সুতরাং ২০ মিনিটের কম সময়ে খাবার গ্রহণ করা উচিত নয়।
আরো পড়ুন:
‘মাইগ্রেন’ কি ভয়াবহ কোনো রোগ?
কীভাবে বুঝবেন গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা নাকি হার্টের ব্যথা
তিন. দ্রুত খাবার গ্রহণ করার ফলে অতিরিক্ত বাতাস গিলে ফেলতে পারে মানুষ। এতে পেট ফাঁপে যেতে পারে। হজমে সমস্যা হতে পারে।
চার. কম চিবিয়ে খাওয়ার জন্য খাবারের টুকরোগুলো খাদ্যনালীতে আটকেও যেতে পারে।
উল্লেখ্য.গবেষণায় দেখা গেছে, যারা দ্রুত খাবার গ্রহণ করেন তাদের মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। অন্যদিকে যারা ধীরে খাদ্য গ্রহণ করেন, তাদের এই ঝুকিঁ কম।
সূত্র: ইউএনবি অবলম্বনে
ঢাকা/লিপি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
গোল ঠেকান, শিরোপা জেতান—তবু দোন্নারুম্মা, এদেরসনদের কদর কম কেন
আপনি গোলরক্ষক। তাহলে আপনার মতো দুর্ভাগা আর কে আছে!
কেন এমন বলা, সেটি বোঝার জন্য এবারের দলবদল মৌসুমে একটু চোখ বোলালেই হবে। এবারের গ্রীষ্মকালীন দলবদল আবারও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে—বিশ্বসেরা গোলরক্ষক হলেও দলবদলের বাজারে খুব একটা কদর মেলে না। মাঠের অন্য পজিশনের খেলোয়াড়দের তুলনায় তাঁদের গুরুত্ব নেই বললেই চলে।
সবচেয়ে বড় উদাহরণ পিএসজির জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা। পাশাপাশি ম্যানচেস্টার সিটির এদেরসন ও এসি মিলানের মাইক মাইনিয়ঁর কথাও বলা যায়। এ তিনজনই নিঃসন্দেহে বিশ্বের সেরা ১০ গোলরক্ষকের মধ্যে পড়েন। অনেকের চোখে আবার সেরা পাঁচেই জায়গা তাঁদের। কিন্তু তাঁরা যদি ফরোয়ার্ড, মিডফিল্ডার বা ডিফেন্ডার হতেন, তাহলে তাঁদের এজেন্টদের ফোন বেজেই চলত। আর তাঁদের ক্লাব চুক্তি নবায়নের জন্য পাগল হয়ে উঠত।
কিন্তু গোলকিপার হওয়ায় তাঁদের বাস্তবতা ভিন্ন। পিএসজি ইতিমধ্যেই লিলের তরুণ গোলরক্ষক লুকাস শেভালিয়েকে নিতে যাচ্ছে (যদিও এখনো আনুষ্ঠানিক চুক্তি হয়নি)। ম্যানচেস্টার সিটিও বার্নলির জেমস ট্রাফোর্ডকে এনেছে গোলরক্ষকদের জন্য ব্রিটিশ ট্রান্সফার ফি রেকর্ড গড়ে। দোন্নারুম্মার জন্য ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের, এদেরসনের জন্য গালাতাসারাইয়ের, আর মাইনিয়ঁর জন্য চেলসির আগ্রহের কথা শোনা গেলেও কোনো কিছুই এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
পিএসজির হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা