কিছুদিন আগেই তারকা দম্পতি কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রা জানিয়েছে, সংসারে নতুন অতিথি আসছে। এর পর থেকে কিয়ারাকে খুব একটা প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। জানা গেছে, মা হওয়ার আগেই হাতে থাকা সিনেমাগুলোর শুটিং শেষ করে ছুটিতে যাবেন অভিনেত্রী। তবে এবার কিয়ারা খবরের শিরোনামে স্বামীর কাছ থেকে কোটি টাকার উপহার পেয়ে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের

মা হতে চলা কিয়ারাকে একটি বিলাসবহুল গাড়ি উপহারে দিয়েছেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা। আর সেই গাড়ি হলো টয়োটা ভেলফায়ার। বলিউডের অনেক তারকাই এই গাড়ি ব্যবহার করেন। গাড়িটি রয়েছে অজয় ​​দেবগন, অনিল কাপুর, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, কৃতি শ্যানন, অক্ষয় কুমার ও আমির খানের কাছে।

জানা গেছে, এই গাড়ির দাম ১ কোটি ১২ লাখ রুপি। চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি মা হতে চলার ঘোষণা করেন অভিনেত্রী। জানান, ‘আমাদের জীবনের বড় উপহার আসছে।’

কিয়ারা ও সিদ্ধার্থ। ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপহ র

এছাড়াও পড়ুন:

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরই: রুশ রাষ্ট্রদূত

চলতি বছরের শেষ নাগাদ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার ম্যান্টিতস্কি। রোববার রাশিয়া দিবস উপলক্ষে ঢাকায় আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এ বছর রাশিয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়ের ৮০ বছর উদযাপন করছে। একইসঙ্গে সোভিয়েত পারমাণবিক শিল্প প্রতিষ্ঠারও ৮০ বছর। এই গৌরবময় সময়ে রূপপুর প্রকল্পের অগ্রগতি আমাদের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।’ তিনি জানান, রুশ ও বাংলাদেশি প্রকৌশলীদের যৌথ প্রচেষ্টায় রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে এবং প্রথম ইউনিট উদ্বোধনের সব প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

রাষ্ট্রদূত বলেন, রূপপুর প্রকল্প শুধু প্রযুক্তিগত নয়, রাশিয়া-বাংলাদেশ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক অংশীদারত্বের একটি উজ্জ্বল নিদর্শন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ জ্বালানি খাতে একটি নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে।

রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা ‘রোসাটম’ এর সহায়তায় নির্মিত হচ্ছে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র, যার প্রতিটি ইউনিটের উৎপাদনক্ষমতা ১২০০ মেগাওয়াট। ২০১৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং বর্তমানে প্রকল্পের প্রথম ইউনিট পরীক্ষামূলক চালুর প্রস্তুতিতে রয়েছে।

উল্লেখ্য, রূপপুর প্রকল্প বাস্তবায়নে রাশিয়ার প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলারের অর্থায়ন রয়েছে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম অবকাঠামো প্রকল্পগুলোর অন্যতম।

সম্পর্কিত নিবন্ধ