বন্দরে রনি হত্যা মামলার আসামি সুমনকে আদালতে প্রেরণ
Published: 29th, April 2025 GMT
বন্দরে রনি হত্যা মামলার এজাহারভূক্ত আসামি সুমন (৪০)কে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত সুমন বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের সেনপাড়া এলাকার হাবিবুর রহমান ওরফে হবি মিয়ার ছেলে।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়। এর আগে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার নয়াগাঁও মধ্যপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলা ও বিভিন্ন তথ্যসূত্রে জানা গেছে , গত ৬ এপ্রিল বিকেলে বন্দর থানার সেনপাড়া এলাকায় তিন রাস্তার মোড়ে রনী নামে এক যুবককে নৃশংস ভাবে হত্যা করে।
এ ঘটনায় নিহত রনির স্ত্রী সিমু আক্তার বাদী হয়ে সোমবার (৭ এপ্রিল) ৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ জনকে আসামী করে বন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলায় বন্দরের সেনপাড়া এলাকার হাবিবুর রহমান ওরফে হবি মিয়ার ছেলে মাসুদ প্রকাশ ডেনি মাসুদ ও তার ভাই সুমন, মাহবুব, তার ছেলে রাসেল, একই এলাকার মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে আব্দুল সাত্তার খন্দকার মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে বশির এলাহী ও নেতা সেলিমের নাম উল্লেখ করা হয়।
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা এসআই শহিদুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারকৃত সুমনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যহত রয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: হত য ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
১১ নাটক নিয়ে শিল্পকলায় চলছে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ নাট্যোৎসব’
জুলাই আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত ১১ দলের ১১টি নতুন প্রযোজনা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমিতে চলছে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ নাট্যোৎসব’। জাতীয় নাট্যশালায় গত ৩১ জুলাই শুরু হওয়া এই নাট্যোৎসব চলবে ৮ আগস্ট পর্যন্ত। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে আয়োজিত এ উৎসবে নাট্যরূপে উঠে আসছে ইতিহাস, আন্দোলন ও সময়ের গল্প।
উৎসবের দ্বিতীয় দিন গতকাল শুক্রবার জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হয় ‘শুভঙ্কর হাত ধরতে চেয়েছিল’। তীরন্দাজ রেপার্টরি প্রযোজিত নাটকটির রচনা ও নির্দেশনায় দীপক সুমন। গতকালই ছিল এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে মঞ্চস্থ নতুন এ নাটক নিয়ে আলোচনা হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বৃষ্টি উপেক্ষা করে উল্লেখযোগ্য দর্শকের উপস্থিতি ছিল। দর্শকদের অনেকেই বলছেন, এই নাটকে যেন এক নাগরিকের নির্জনতা, এক প্রেমিকের না-পাওয়া, এক বিপ্লবীর বিষণ্নতা আর এক সাধারণ মানুষের অসহায়তা একসূত্রে বাঁধা পড়েছে।