চট্টগ্রামের পটিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবর্ষণের মামলার আসামি নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে পটিয়া ও বোয়ালখালী থানার পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তার ছাত্রলীগের নেতারা হলেন পটিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মো.

গিয়াস উদ্দিন (৩১) ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা মো. বছিরুল হক (২৩)।

পুলিশ জানায়, শনিবার রাত দেড়টার দিকে বোয়ালখালী থানার পুলিশ বোয়ালখালীর মিলিটারি পুল এলাকায় চেকপোস্ট বসায়। এ সময় পুলিশ সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশাকে থেকে পটিয়া কলেজের ছাত্রলীগ নেতা মো. গিয়াস উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তারের পর গিয়াসকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছাত্রলীগ নেতা বছিরুলের অবস্থান জানতে পারে পুলিশ। রাত প্রায় তিনটার দিকে পটিয়ার পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের একটি আবাসিক ভবনে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পুলিশ একটি একনলা বন্দুক, তিনটি গুলি, চারটি পিস্তলের গুলি, দুটি চাকু উদ্ধার করে।

পটিয়া থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ আসাদ বলেন, দুই আসামি গত বছরের ৪ আগস্ট পটিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলনে গুলি করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর

এছাড়াও পড়ুন:

পুলিশের হাতে থাকবে না কোনো মারণাস্ত্র: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না, থাকবে শুধু এপিবিএনের কাছে। এছাড়া র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয় (র‌্যাব) পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এজন্য পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া গরু ছিনতাই রোধে ইজারাদারকে ১০০ আনসার মোতায়েন করতে হবে।

আজ সোমবার আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আমরা একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পুলিশের হাতে যাতে আর কোনো মারণাস্ত্র না থাকে। এগুলো তাদের জমা দিতে হবে। কোনো মারণাস্ত্র পুলিশের হাতে থাকবে না। অস্ত্র থাকবে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সদস্যদের হাতে। তাদের কাজ কিন্তু অন্য পুলিশের থেকে একটু ভিন্ন।

বিস্তারিত আসছে...

সম্পর্কিত নিবন্ধ