‘কার্টআপ লিমিটেড’—ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম (ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স-এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান) নিয়ে এসেছে নতুন ক্যাম্পেইন ‘মে ম্যাডনেস’। এই ক্যাম্পেইন চলবে ১২ থেকে ১৮ মে, ২০২৫ পর্যন্ত।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কার্টআপ জানায়, দেশের অনলাইন শপিং জগতে কার্টআপ (www.cartup.com) ইতোমধ্যে ক্রেতাদের মনে আস্থার জায়গা করে নিয়েছে। অন্য সব অনলাইন মার্কেটপ্লেসের চাইতে কার্টআপ দিচ্ছে তুলনামূলক সাশ্রয়ী মূল্য, নির্ভরযোগ্য পণ্য ও দ্রুততম সময়ে ডেলিভারি।

‘মে ম্যাডনেস’ ক্যাম্পেইনে কার্টআপ ক্রেতারা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে পছন্দের সব ধরনের কেনাকাটা করতে পারবেন খুব সহজেই। ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল, ইলেকট্রনিক্স, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীসহ অন্যান্য বিভিন্ন ক্যাটাগরির পণ্য পাওয়া যাবে এই মেগা ক্যাম্পেইনে।

ক্রেতাদের কেনাকাটায় ভিন্নমাত্রা যোগ করতে পুরো ক্যাম্পেইন সপ্তাহজুড়ে কার্টআপ দিচ্ছে ফ্রি ডেলিভারি, টপ ডিল, সারপ্রাইজ বক্স, ব্র্যান্ড ফ্ল্যাশ সেল, ১৫ টাকার ডিল, আর্লি বার্ড ভাউচার, সারপ্রাইজ ভাউচারসহ আরও অনেক কিছু।

কার্টআপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফুয়াদ আরেফিন বলেন, আমরা সব সময় চেষ্টা করি গ্রাহকদের কাছে মানসম্মত পণ্য, বাজার সেরা দাম এবং সময়মতো ডেলিভারি পৌঁছে দিতে। ‘মে ম্যাডনেস’ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা চাই সবাই যেন সহজে, নিশ্চিন্তে আর সাশ্রয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাকাটা করতে পারেন। 

এই ক্যাম্পেইনকে আরও জমজমাট করে তুলতে অ্যাপেক্স, বাটা, লোটোসহ দেশের জনপ্রিয় অনেক ব্র্যান্ড থাকছে তাদের নতুন কালেকশন ও অফার। এছাড়াও কেনাকাটায় লেনদেনের নির্বিঘ্নতা নিশ্চিত করতে পুরো ক্যাম্পেইন জুড়ে থাকছে পেমেন্ট পার্টনারদের সহযোগিতা। নির্দিষ্ট ব্যাংকের কার্ড ব্যবহারকারীরা পাবেন বিশেষ ডিসকাউন্ট, আর বিকাশ গ্রাহকরা উপভোগ করতে পারবেন ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক! 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক য ম প ইন ক য ম প ইন ম য ডন স ক র টআপ

এছাড়াও পড়ুন:

৯০ দিনের জন্য ১১৫ শতাংশ শুল্ক কমিয়ে আনার চুক্তি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের

যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রাথমিকভাবে তাদের নিজেদের পণ্যের ওপর ৯০ দিনের জন্য আরোপিত ১১৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহারে প্রাথমিকভাবে একমত হয়েছে। সোমবার দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় দুই দেশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের দীর্ঘ বাণিজ্য আলোচনার পর আজ এই ঘোষণা এলো। খবর বিবিসির

যৌথ বিবৃতিতে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির এই দুই দেশ বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র চীনা পণ্যের ওপর সাময়িকভাবে তার শুল্ক ১৪৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশে নিয়ে আনবে।

অন্যদিকে চীন মার্কিন পণ্যের ওপর তার শুল্ক ১২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করবে।

বিবিসির অর্থনৈতিক প্রতিবেদক থিও লেগেটের মতে, ‘এটি প্রত্যাশার চেয়েও বড় পরিমাণে শুল্ক হ্রাস। তবে ৩০ শতাংশ শুল্ক এখনও একটি উচ্চ হার হিসেবে থেকে যাচ্ছে।’

বেইজিং থেকে বিবিসির প্রতিনিধি লরা বিকার জানিয়েছেন, মার্কিন শুল্কের প্রভাব নিয়ে চীনা কর্মকর্তারা বেশ উদ্বিগ্ন ছিলেন। গত মাসেও ট্রেজারি সেক্রেটারি বেসেন্ট স্বীকার করেছিলেন, এই অবস্থা দীর্ঘমেয়াদে টেকসই নয়।

এর আগে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনায় চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বড় অগ্রগতি হয়েছে বলে মন্তব্য করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

রোববার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, ‘সুইজারল্যান্ডে চীনের সঙ্গে ভালো বৈঠক হয়েছে। অনেক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই ঐকমত্য হয়েছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ