দেশের বাজারে লেনোভোর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির গেমিং ল্যাপটপ
Published: 14th, May 2025 GMT
দেশের বাজারে লেনোভোর তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির নতুন গেমিং ল্যাপটপ বাজারে এনেছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি। লেনোভো এলওকিউ মডেলের ল্যাপটপটিতে ১৩তম প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই সেভেন প্রসেসর ও এনভিডিয়া জিফোর্স আরটিএক্স ৩০৫০ (৬ গিগাবাইট) গ্রাফিকস কার্ড থাকায় সহজে গেম খেলা যায়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৫.
ল্যাপটপটিতে ২৪ গিগাবাইট ডিডিআরফাইভ র্যাম ও ৫১২ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার পাশাপাশি জিসিঙ্ক প্রযুক্তি থাকায় উন্নত রেজল্যুশনের গেম খেলা সম্ভব। দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য আরজে৪৫ ইথারনেট পোর্টযুক্ত ল্যাপটপটি ওয়াইফাই ৬ ও ব্লুটুথ ৫.২ প্রযুক্তি সমর্থন করে। শাটারসহ ৭২০পি ফুলএইচডি ক্যামেরাযুক্ত ল্যাপটপটির দাম ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’