সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নেসলে বাংলাদেশ পিএলসি বাজারে নিয়ে এসেছে নিডো ৫+, যা স্কুলগামী শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি।
গত সোমবার এক জমকালো অনুষ্ঠানে নিডো ৫+ এর মোড়ক উন্মোচন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেটো রেংলি।
অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, সুইজারল্যান্ড গর্বিত যে নেসলের মতো সুপরিচিত বহুজাতিক কোম্পানির উৎপত্তি সুইজারল্যান্ডের বুকে।
রাষ্ট্রদূত রেংলি আরো উল্লেখ করেন, নেসলে এবং অন্যান্য সুইস কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে শীর্ষস্থানীয় বিনিয়োগকারী, যারা হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান জোগায় এবং সুইজারল্যান্ডের উৎকর্ষ মানের পণ্য ও পরিষেবা বাংলাদেশে দেয়। নিঃসন্দেহে ‘বাংলাদেশের সাফল্যের গল্প’ এর নতুন অধ্যায় লেখায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো।
বিশ্বের এক নম্বর মিল্ক ব্র্যান্ড নিডোর আছে সুইস ঐতিহ্য এবং ৮০ বছরেরও বেশি পুষ্টিবিষয়ক অভিজ্ঞতা। স্কুলগামী শিশুদের জন্য সঠিক পুষ্টি যখন অভিভাবকদের জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, তখনই নেসলে বাংলাদেশ নিয়ে এলো নিডো ৫+, যেটি একমাত্র সুইস ব্র্যান্ড যা শিশুদের বেড়ে ওঠার বছরগুলোতে জ্ঞানের বিকাশ, দৃষ্টি এবং শক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ২০টি ভিটামিন এবং খনিজ দিয়ে বিশেষভাবে তৈরি। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
সংসদে ১০০ নারী আসন চান নাসরিন আউয়াল
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারীদের জন্য ১০০ আসন চায় উইমেন অ্যান্ট্রাপ্রেনার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওয়েব)।
বুধবার (১৪ মে) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাসরিন ফাতেমা আউয়াল সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আমরা সংসদে ১০০ জন নারীর আসন দেখতে চাই। নারীদের জন্য আসন বেশি হলে ভালো হয়। কারণ নারীরা সব কিছু ভালোভাবে বোঝে। আপনারা দেখবেন, নারী যেমন ঘর সামলায়, তেমনি সংসারের বাইরের কাজও সামলায়। নারীরা যদি আসে, তবে ভালো হবে। নারীদের দিয়ে সব কাজ ভালোভাবে করা সম্ভব।”
নাসরিন আউয়াল বলেন, “নারীদের সেইভাবে নির্বাচনে সম্পৃক্ত করা হয় না। আমরা চাই, সব নারী যেন নির্বাচনে অংশ নিতে পারে। নারীরা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন। অনেক দিন আমরা নারী-পুরুষ সমানভাবে ভোট দিতে পারিনি। এবার আমরা সবাই সমানভাবে ভোটে অংশ নিতে চাই। ভোট এমনভাবে হোক, যেন নারী-পুরুষ একসঙ্গে ভোট দিতে পারে। আসন্ন নির্বাচনে নারীদের জন্য ১০০টি আসন চাই। সংসদে নারীর সংখ্যা খুবই কম।”
ওয়েব-এর প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি বলেন, “আমরা দেশের জন্য কাজ করছি। আমাদের যেন সমানভাবে সুযোগ দেওয়া হয়। পুরুষদের মানসিকতা বদলাতে হবে। আমরা মনে করি, নারীদের সব জায়গায় সুযোগ-সুবিধা দেওয়া উচিত। আমরা নারীরা পুরুষদের পাশে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে চাই। আমরা সামনে যেতে চাই না, পেছনেও যেতে চাই না। আমরা বৈষম্য দেখতে চাই না। নারীর বৈষম্য শেষ হয়েছে-এটা আর শুনতে চাই না, বাস্তবে দেখতে চাই।”
এই নারী নেত্রী বলেন, “১০০ আসনের বিষয়ে লিখিত কোনো প্রস্তাব দেইনি, মৌখিকভাবে জানিয়েছি। লিখিতভাবে বলেছি, আসন্ন নির্বাচনে আমাদের যেন পর্যবেক্ষক হিসেবে রাখা হয়।”
সিইসি তাদের সব কথা শুনেছেন এবং আশ্বস্ত করেছেন বলেও জানান নাসরিন আউয়াল।
ঢাকা/হাসান/মাসুদ