চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী কেএনএফ সদস্যের মৃত্যু
Published: 15th, May 2025 GMT
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে কেএনএফ সদস্য এক বন্দীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম লাল প্লে কিং বম। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক ইকবাল হোসেন আজ দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারের কর্ণফুলী ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে বন্দী ছিলেন লাল প্লে বম। আজ সকাল আটটার দিকে ঘুম থেকে ওঠে চিৎকার শুরু করেন তিনি। তাঁর হাত-পায়ে খিঁচুনি এসে যায়।
দ্রুত কারা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে আনা হয়েছে।
কারা সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল লাল প্লে বম গ্রেপ্তার হন। একই বছরের ২৬ জুন বান্দরবান থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয় তাঁকে। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যাংক ডাকাতি অপহরণসহ চারটি মামলা রয়েছে। বর্তমানে চট্টগ্রাম কারাগারে ১০০ কেএনএফ সদস্য বন্দী রয়েছেন।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী কেএনএফ সদস্যের মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে কেএনএফ সদস্য এক বন্দীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম লাল প্লে কিং বম। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক ইকবাল হোসেন আজ দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারের কর্ণফুলী ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে বন্দী ছিলেন লাল প্লে বম। আজ সকাল আটটার দিকে ঘুম থেকে ওঠে চিৎকার শুরু করেন তিনি। তাঁর হাত-পায়ে খিঁচুনি এসে যায়।
দ্রুত কারা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে আনা হয়েছে।
কারা সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল লাল প্লে বম গ্রেপ্তার হন। একই বছরের ২৬ জুন বান্দরবান থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয় তাঁকে। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যাংক ডাকাতি অপহরণসহ চারটি মামলা রয়েছে। বর্তমানে চট্টগ্রাম কারাগারে ১০০ কেএনএফ সদস্য বন্দী রয়েছেন।