নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে শ্রেণিকক্ষে ১০ ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাদের মধ্যে সাত জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার (১৯ মে) দুপুরে সোনারগাঁ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। অসুস্থ শিক্ষার্থীরা ওই বিদ্যালয়ের দশম ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

অসুস্থ শিক্ষার্থীরা হলেন- লিজা আক্তার, আনিসা আক্তার, রাজিয়া আক্তার, হাদিয়া আক্তার, হাফসা আক্তার, এলিন আক্তার ও তানিসা আক্তার।

আরো পড়ুন:

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ‘টর্চার সেল’ এখন ব্যায়ামাগার

জবিতে প্রথম চলচ্চিত্র উৎসবের পোস্টার উন্মোচন

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান, দুপুরে ক্লাস চলাকালীন সময়ে প্রথমে এক শিক্ষার্থী শ্বাসকষ্ট অনুভব করেন। পরে একে একে ১০ ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিকেলে পরিবারের লোকজন তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ৭ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা.

তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তারা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’’

ঢাকা/অনিক/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ন রগ

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে নৌপরিবহন উপদেষ্টাকে অবাঞ্ছিতের ঘোষণায় শোকজ, পরে ক্ষমা প্রার্থনা

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনকে চট্টগ্রাম বন্দরে অবাঞ্ছিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর ক্ষমা চেয়েছেন সাবেক সিবিএ নেতা হুমায়ুন কবীর। 

নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের (এনসিটি) বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে ক্ষুদ্ধ হয়ে গত ২৮ জুন চট্টগ্রাম বন্দর অকশন শেড সংলগ্ন শ্রমিক দলের কার্যালয়ে এক কর্মীসভায় ওই সাবেক সিবিএ নেতা উপদেষ্টাকে নিয়ে এমন অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দেন। তবে পরে এমন বক্তব্য ভুলবশত, অনিচ্ছাকৃত এবং অজ্ঞতাবশত বলে উল্লেখ করেন তিনি। এমন অসৌজন্যমূলক বক্তব্য প্রত্যাহার করে উপদেষ্টার কাছে এক কারণ দর্শানো নোটিশের জবাবে ক্ষমা প্রার্থনা করেন হুমায়ুন কবীর। 

ওই সাবেক সিবিএ নেতার এমন বক্তব্যের কারণ জানতে চেয়ে গত ১ জুলাই  কারণ দর্শানো নোটিশ ইস্যু করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে ৩ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে তাকে এর উত্তর জানানোর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে নোটিশের জবাবে হুমায়ুন কবীর ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

মো. হুমায়ুন কবীর চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ও পরিদর্শন বিভাগের সুপারিন্টেনডেন্ট অডিট হিসেবে কর্মরত। তিনি চট্টগ্রাম বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের (সাবেক সিবিএ) প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক। এনসিটি বিদেশিদের কাছে ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তার নেতৃত্বে দীর্ঘদিন আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছে চট্টগ্রাম বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল। সর্বশেষ এক কর্মসূচিতে উপদেষ্টাকে নিয়ে বক্তব্যের মাধ্যমে নতুন করে আলোচনায় আসেন তিনি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ