ঢাকার মাটিকাটা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। তারা ‘হিটলু বাবু গ্যাং’র সদস্য বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২০ মে) ভোরে এক বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৪টি অস্ত্র, ২৮টি গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী।

এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাত ২টা থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৮৬ স্বতন্ত্র সিগন্যাল ব্রিগেডের ভাষানটেক সেনা ক্যাম্প থেকে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। ভোর ৫ টার দিকে অভিযান চলাকালে গ্যাং সদস্যরা গ্রেপ্তার টহল দলের ওপর হামলার চেষ্টা করে।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনা দল সতর্কতামূলক ফাঁকা গুলি ছোড়ে। পরবর্তীতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছে থাকা অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান এখনও চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।

ঢাকা/হাসান/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

১৯ জুলাই জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিদর্শনে নেতারা

সাত দফা দাবিতে আগামী ১৯ জুলাই রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সমাবেশ সফল করতে ইতোমধ্যে প্রস্তুতি শুরু করেছে দলটি। প্রস্তুত করা হচ্ছে প্যান্ডেল ও মঞ্চ।

সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরে মাঠের প্রস্তুতি দেখতে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে একটি টিম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিদর্শন করেছেন।

এ সময় জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল উদ্যানের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং জাতীয় সমাবেশ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। সেই সঙ্গে জাতীয় সমাবেশ সফল করতে সাংবাদিকদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

আরো পড়ুন:

জামায়াত ক্ষমতায় এলে জুলাই শহীদদের জাতীয় মর্যাদা দেবে: রেজাউল করিম

সংস্কারের পথে বাধা দেওয়া রাজনৈতিক দলের সদিচ্ছা হতে পারে না

তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, ইয়াসিন আরাফাত, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি কামাল হোসাইন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।

জামায়াতের সাত দফা দাবিগুলো হলো- সব গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ