জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের ফলাফল প্রকাশ, পাস ৮৮.৮০ শতাংশ
Published: 20th, May 2025 GMT
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩ সালের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। ফলাফলে দেখা গেছে, ৮৮ দশমিক ৮০ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছেন। আর অকৃতকার্য হয়েছেন ১১ দশমিক ২০ শতাংশ পরীক্ষার্থী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফল result.nu.ac.bd অথবা www.
এ পরীক্ষায় সারা দেশের ৬৭৯টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৯১৮টি কলেজের নিয়মিত, অনিয়মিত, মানোন্নয়নসহ সর্বমোট ২ লাখ ৬৭ হাজার ৯১৩ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুনএসএসসি–এইচএসসির বোর্ডসেরাদের ১০ ও ২৫ হাজার টাকা দেবে সরকার, যেভাবে আবেদন ১৯ মে ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রক শ পর ক ষ ফল ফল
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকার পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলে ভারত
ঢাকা ভিত্তিক ‘পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউটের’ সঙ্গে সহযোগিতামূলক চুক্তি বাতিল করেছে ভারতের আহমেদাবাদ ভিত্তিক ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ডিজাইন (এনআইডি)।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এনআইডি জানিয়েছে, ‘জাতীয় অগ্রাধিকার এবং ভাবাবেগের স্বার্থে’ তারা ঢাকা ভিত্তিক পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কয়েক বছর আগে এনআইডি এবং পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউট উভয়ই পারস্পরিক উপযোগী শিক্ষামূলক কার্যক্রমের জন্য একটি সহযোগিতামূলক চুক্তি করে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে জাতীয় অগ্রাধিকারের সর্বোচ্চ স্বার্থে এবং জাতীয় ভাবাবেগের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে সেই চুক্তি বাতিল করা হয়েছে। নৈতিক কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এনআইডি সেই সহযোগিতামূলক চুক্তির সমাপ্তি প্রক্রিয়া করেছে।
ভারতের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইন ইনস্টিটিউটগুলোর মধ্যে অন্যতম এনআইডি। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিকভাবে শিল্প, যোগাযোগ, টেক্সটাইল এবং আইটি ইন্টিগ্রেটেড ডিজাইনের জন্য সেরা শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে প্রশংসিত। এটি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক একটি বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা সংস্থা হিসেবেও স্বীকৃত।
অন্যদিকে ১৯৯৮ সালে শুরু হওয়া ‘পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউট’ নামক প্রতিষ্ঠানটি ধীরে ধীরে একটি পূর্ণাঙ্গ ফটোগ্রাফি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ফটোগ্রাফির পাশাপাশি, চলচ্চিত্র এবং মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতার ওপর বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।