স্কুল ক্রিকেটের ফাইনালে গিয়ে স্মৃতিকাতর তাসকিন
Published: 29th, May 2025 GMT
সকাল থেকেই কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, কখনো তা বেড়েছে আরও। বৃষ্টির কারণে মাঠের লড়াইয়ে নামতে না পেরে হতাশার সময় কেটেছে পুলিশ লাইনস স্কুল ও কুমিল্লা মর্ডান হাইস্কুলের শিক্ষার্থীদের। যদিও বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে আজ প্রাইম ব্যাংক স্কুল ক্রিকেটের ফাইনালে তাদের মাঠে না নামতে পারার এই মন খারাপ কিছুটা হয়তো কমেছে তাসকিন আহমেদকে কাছে পেয়ে।
জাতীয় দলের এই তারকা পেসারের সঙ্গে দেখা হওয়ার মুহূর্তটা ফ্রেমবন্দী করে রেখেছে তারা। কাছ থেকে তাসকিনকে দেখতে পাওয়ার উচ্ছ্বাসও ছিল চোখেমুখে। স্কুল ক্রিকেটের ফাইনাল দেখতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়েছেন তাসকিনও।
স্কুলের দিনগুলোতে ফিরে গিয়ে এই পেসার বলেছেন, ‘স্কুল ক্রিকেট ছোটবেলায় আমরাও খেলেছি। এটা একটা আবেগের জায়গা। যে যার স্কুল নিয়ে সারা বাংলাদেশের কথা চিন্তা করে। চ্যাম্পিয়ন করতে চায়।’
আরও পড়ুনবাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজে ডিআরএস কেন নেই, কারণ কি জয় শাহ২ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে শেষ পর্যন্ত আর মাঠেই গড়াতে পারেনি স্কুল ক্রিকেটের ফাইনাল। টসে শিরোপা–ভাগ্য নির্ধারিত হয়—চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুমিল্লা মর্ডান হাইস্কুল। ফাইনাল খেলতে না পারায় যে ক্রিকেটারদের হতাশা আছে, তা বুঝতে পারছেন তাসকিনও।
স্কুলপড়ুয়া খুদে এই ক্রিকেটারদের জন্য কিছু পরামর্শও দিয়ে গেছেন তিনি, ‘ওদের বললাম যে এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ এবং কীভাবে ডিসিপ্লিন বা ডেডিকেশন নিয়ে ওপরে যেতে হয়। আমিও একটা সময় ওদের মতো ছিলাম। আবাহনী মাঠে অনুশীলন করতাম। আস্তে আস্তে বেড়ে উঠেছি। মজার জায়গা। ওদের এখনই সময় এই যাত্রাটা উপভোগ করে আস্তে আস্তে জাতীয় দলের দিকে যাওয়ার। এটা অনেক বড় একটা জায়গা নিজের সামর্থ্য দেখানোর।’
চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা মডার্ন হাই স্কুলের ট্রফি নিয়ে উদ্যাপন.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ক ল ক র ক ট র ফ ইন ল
এছাড়াও পড়ুন:
ইউটিউবে দিনে মাত্র আধা ঘণ্টা ব্যয় করেই শিখতে পারেন ইংরেজি
যেকোনো ভাষা শেখার প্রথম শর্ত হলো, বলতে ও শুনতে শেখা। কিন্তু আমরা ইংরেজি শেখা শুরু করি ব্যাকরণ দিয়ে। এ জন্য দীর্ঘদিন পড়েও আমরা বেশির ভাগ মানুষ ভালো ইংরেজি শিখতে পারি না। অধিকাংশ মানুষের বলায়, শোনায়, নয় তো লেখায় কমবেশি সমস্যা থেকেই যায়।
আপনি শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, অভিভাবক—যা–ই হোন না কেন, ইংরেজিতে নিজেকে খুবই দুর্বল মনে করলে এবং শেখার ইচ্ছা থাকলে এই কাজগুলো করুন।
১০ দিনে, ৩০ দিনে, ৩ মাসে ইংরেজি শেখার যত বই আছে, স্রেফ সরিয়ে রাখুন। এগুলো আপনি কেনেন ঠিকই কিন্তু তিন দিনও ঠিকমতো খুলে দেখেন না।
স্পোকেন ইংলিশের কোচিং বন্ধ করে দিন। কারণ, এই কোচিংয়ে আপনি ভর্তি হন ঠিকই কিন্তু এক সপ্তাহ যাওয়ার পর আর যান না। কিংবা কোচিংয়ে গিয়েও খুব বেশি লাভ আপনার হয়নি।
আপনার মুঠোফোন আছে, আইপ্যাড আছে, বাসায় ইন্টারনেট আছে। প্রতিদিন নিশ্চয়ই ইউটিউব, ফেসবুকে এটা-সেটা দেখে সময় ব্যয় করেন। আজ থেকে টানা ৩০ দিন ইংরেজি শেখায় দিন, আর এই সময়টা শুধু ইউটিউবে দেবেন।
ইংরেজি শেখার নানা চ্যানেল পাবেন ইউটিউবে