সুর পাল্টে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বললেন, তেহরানের মানুষের ক্ষতি করার কোনো ইচ্ছা নেই
Published: 16th, June 2025 GMT
ইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাতের মধ্যেই আগের দেওয়া হুমকিসংক্রান্ত বক্তব্য থেকে সরে এসে সুর পাল্টালেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ।
তিনি বলেছেন, তেহরানের মানুষের ক্ষতি করার কোনো ইচ্ছা নেই। খবর আল জাজিরা।
সোমবার এক্স-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে ইসরায়েল কাৎজ বলেন, ‘আমি সুস্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমরা তেহরানের বাসিন্দাদের শারীরিকভাবে ক্ষতি করতে চাই না; যেমন ওই খুনি স্বৈরশাসক (ইরান সরকার) ইসরায়েলের নাগরিকদের ক্ষতি করে।’
যদিও কাৎজ এর আগে বলেছিলেন, ‘তেহরানের জনগণকে স্বৈরাচারের মূল্য দিতে হবে এবং রাজধানীর যেসব এলাকায় সরকার ও নিরাপত্তা অবকাঠামো রয়েছে, সেসব এলাকা থেকে সরে যেতে হবে।’
হুঁশিয়ারি দিয়ে কাৎজ বলেছিলেন, ইরানের প্রাণঘাতী পাল্টা হামলার জবাবে তেহরানের মানুষকে ‘মূল্য দিতে হবে—আর তা খুব শিগগিরই।’
এর আগে, গত চারদিনের হামলায় ইরানের ১২০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গত শুক্রবার ইসরায়েলের হামলা শুরুর পর থেকে এসব লঞ্চার ধ্বংস করা হয়েছে; যা ইরানের মোট ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা এফি ডেফরিন বলেছেন, কেবল রোববার রাতেই ইসরায়েলি বিমান বাহিনী ইরানের ২০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করেছে। ধ্বংস করা না হলে ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের জন্য কয়েক মিনিটের মধ্যেই এসব লঞ্চার ব্যবহার করা হতো।
তিনি বলেন, ইসরায়েল প্রায় ৫০টি যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে ইরানের মধ্যাঞ্চলের ইসফাহান শহরের অন্তত ১০০টি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে একযোগে হামলা চালিয়েছে। এসব লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ কারখানা, লঞ্চার এবং কমান্ড সেন্টার রয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইসর য় ল ধ ব স কর ইসর য় ল ইসর য
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি