হত্যা মামলায় একই পরিবারের তিনজনসহ ৬ জনের যাবজ্জীবন
Published: 29th, June 2025 GMT
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে হবিবর রহমান হবি হত্যা মামলায় একই পরিবারের তিনজনসহ ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক কানিজ ফাতিমা এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি গোলাম সরোয়ার খান নবাব রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় সাত আসামির মধ্যে ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় আদালত তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। অন্যজনকে খালাস দেওয়া হয়।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন–কাজীপুর উপজেলার পাটগ্রাম এলাকার জুড়ান শেখ, তাঁর স্ত্রী লাভলী ও ছেলে আমির হোসেন; সোনা মল্লিকের ছেলে নজরুল ইসলাম, অসীম খাঁর ছেলে কুড়ান খাঁ ও শাহ আলীর স্ত্রী ফুলমালা।
মামলা থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে খাবার খেয়ে নাতি মেহেদী হাসান শুভকে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন হবিবর রহমান। এর পর থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে ২ অক্টোবর বাড়ির পাশে ফসলি জমিতে পানির মধ্যে তাঁর লাশ পাওয়া যায়। হবিবর রহমান প্রতিবেশী ফুলমালা খাতুনের বাড়িতে গোপনে যাতায়াত করতেন। এর জেরে ফুলমালা খাতুনসহ আসামিরা হবিবরকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে ফুলমালাসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ৪-৫ জনকে আসামি করে কাজীপুর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ২৭ জানুয়ারি পুলিশ সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
হত্যা মামলায় একই পরিবারের তিনজনসহ ৬ জনের যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে হবিবর রহমান হবি হত্যা মামলায় একই পরিবারের তিনজনসহ ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক কানিজ ফাতিমা এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি গোলাম সরোয়ার খান নবাব রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় সাত আসামির মধ্যে ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় আদালত তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। অন্যজনকে খালাস দেওয়া হয়।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন–কাজীপুর উপজেলার পাটগ্রাম এলাকার জুড়ান শেখ, তাঁর স্ত্রী লাভলী ও ছেলে আমির হোসেন; সোনা মল্লিকের ছেলে নজরুল ইসলাম, অসীম খাঁর ছেলে কুড়ান খাঁ ও শাহ আলীর স্ত্রী ফুলমালা।
মামলা থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে খাবার খেয়ে নাতি মেহেদী হাসান শুভকে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন হবিবর রহমান। এর পর থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে ২ অক্টোবর বাড়ির পাশে ফসলি জমিতে পানির মধ্যে তাঁর লাশ পাওয়া যায়। হবিবর রহমান প্রতিবেশী ফুলমালা খাতুনের বাড়িতে গোপনে যাতায়াত করতেন। এর জেরে ফুলমালা খাতুনসহ আসামিরা হবিবরকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে ফুলমালাসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ৪-৫ জনকে আসামি করে কাজীপুর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ২৭ জানুয়ারি পুলিশ সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।