যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী ১৭ মামলার আসামি ইমলাককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাতের নেতৃত্বে তালবাড়িয়া পুলিশ ক্যাম্পের সমন্বয়ে বিশেষ টিম গোপালপুরের ফুলতলা বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। সন্ধ্যার পর তাকে কোতোয়ালি থানায় আনা হয়।

আরো পড়ুন:

কুমিল্লায় অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ২

রাকসু নির্বাচন: নিরাপত্তায় থাকবে ২ হাজার পুলিশ

ইমলাক সদর উপজেলার সালিয়াট গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে এবং নিষিদ্ধ চরমপন্থি সংগঠন সর্বহারার আঞ্চলিক নেতা মফজেল হত্যা মামলারও আসামি। 

ওসি আবুল হাসনাত বলেন, ‘’১৭ মামলার আসামি সন্ত্রাসী ইমলাক দীর্ঘদিন ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, তিনি ফুলতলা বাজারে অবস্থান করছেন। তাৎক্ষণিকভাবে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’’ 

ইমলাকের কাছ থেকে একটি ওয়ান শুটারগান ও চার রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। ইমলাককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। 

স্থানীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইমলাক হত্যা, ডাকাতি, ছিনতাইসহ নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত। নিজেকে সাবেক সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের অনুসারী হিসেবে প্রচার করে, সেই পরিচয় ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতেন ইমলাক। 

ঢাকা/রিটন/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইমল ক

এছাড়াও পড়ুন:

সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন ভাবনা

ছোটপর্দা থেকে বড়পর্দা—দু’জায়গাতেই নিজের অভিনয়গুণে জায়গা করে নিয়েছেন অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। পর্দার চরিত্রে যেমন সাহসী, বাস্তব জীবনেও তেমনি সরব ও স্পষ্টভাষী।

বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার উপস্থিতি সবসময়ই আলোচনায় থাকে। নিয়মিত ছবি ও ভাবনার টুকরো প্রকাশ করায় অনেক সময় কটাক্ষের মুখে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। তবে এবার সেই সমালোচনা নিয়ে খোলামেলা মুখ খুললেন ভাবনা। 

আরো পড়ুন:

সিনেমায় জুটি বাঁধলেন ইয়াশ-তটিনী

‘বেহুলা দরদী’ রূপে পর্দায় স্নিগ্ধা

এক সাক্ষাৎকারে নিজের অবস্থান জানাতে গিয়ে ভাবনা বলেন, “একজন লুকিয়ে লুকিয়ে লিখছে, যার নামহীন একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট—না কোনো নাম, না কোনো পরিচয়! এখন সে কোথায় বসে কী লিখছে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।” 

তার মতে, ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে আসা সমালোচনা বা বিদ্বেষমূলক মন্তব্য কখনো তার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে না। ভাবনা বলেন, “যারা নিজেদের মুখ লুকিয়ে কথা বলে, তাদের মতামত আমার কাছে কোনো গুরুত্ব রাখে না।”

অভিনেত্রীর ভাষায়, নিজের কাজ আর ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে পার্থক্য বজায় রাখাই তার মূল নীতি। সমালোচনা বা প্রশংসা—দুটোই তিনি সামলান এক ধরনের ভারসাম্যের সঙ্গে। ভাবনা বলেন, “আমি জানি, আমি কী করছি। কারো ভালো লাগা বা খারাপ লাগা আমার কাজের মান নির্ধারণ করে না। আমি আমার পথেই থাকব, এটাই আমার বিশ্বাস।”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ