2025-05-23@01:16:56 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8
«স এমএসএমই»:
দেশের অর্থনীতিতে কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উপখাতের (সিএমএসএমই) অবদান বৃদ্ধি, বর্ধিত কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১৭ মার্চ একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে অন্তর্ভুক্ত বেশ কিছু ইতিবাচক সিদ্ধান্তে এর সূচনায় উল্লিখিত তিন মূল লক্ষ্য (অর্থনীতিতে অবদান বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন) গতিশীলতা খুঁজে পাবে। বিশেষত রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি উভয় খাতের ব্যাংকের এ উপখাতে ঋণপ্রবাহ কিছুটা হলেও বাড়বে, যা এই মুহূর্তে চাপে থাকা অর্থনীতির জন্য খুবই জরুরি। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি বিবেচনা থেকে দেখতে গেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন নীতিনির্দেশনায় থাকা ত্রুটি ও দুর্বলতা বহাল রেখে এ উপখাতের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় অথচ উপেক্ষিত উদ্যোক্তাদের কাছে পৌঁছা সম্ভব হবে না। অবশ্য মূল দায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নয়; ত্রুটিপূর্ণ নীতিগুলো গৃহীত হয়েছে জাতীয় শিল্পনীতির নির্দেশনা অনুযায়ী। ফলে মূল দায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু দায় যারই...
দেশের কটেজ, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তাদের মধ্যে বর্তমানে ব্যাংক ঋণের আওতায় রয়েছে মাত্র ৯ শতাংশ। এ অবস্থায় আরও বেশি উদ্যোক্তাকে ঋণের আওতায় আনার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকিগ্রস্ত সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহায়তার লক্ষ্যে বিশেষ মডেল কর্মসূচি চালুর উদ্যোগ নিয়েছে এসএমই ফাউন্ডেশন ও জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি ইউএনডিপি। বৃহস্পতিবার ঢাকার এক হোটেলে এ বিষয়ে কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এসমএই ফাউন্ডেশন জানায়, কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ মো. কুতুব। বক্তব্য দেন ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সোনালী দায়ারাত্নে, এসএমই ফাউন্ডেশনের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজিম হাসান সাত্তার প্রমুখ। কর্মশালায় জানানো হয়, বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সম্ভাব্য ঝুঁকিগ্রস্ত সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহায়তায় ‘ব্লেন্ডেড ফাইন্যান্স’ সুবিধা প্রবর্তনের লক্ষ্যে একটি...
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য চার দিনব্যাপী মেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই এন্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্ট। রাজধানীর বাংলা একাডেমি মাঠে আগামী ৮ থেকে ১১ মে পর্যন্ত এই নারী উদ্যোক্তা মেলা অনুষ্ঠিত হবে। মেলা প্রাঙ্গণ সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এই মেলা থেকে দর্শনার্থীরা নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য দেখতে, কিনতে এবং নতুন ব্যবসায়িক ধারণা নিতে পারবেন। আরো পড়ুন: বিদেশে শিক্ষা চিকিৎসা ফি পাঠানো সহজ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থ আত্মসাৎ: খুলনায় নারী ব্যাংক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই এন্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্ট সূত্রে জানা গেছে, কুটির, মাইক্রো, ছোট ও মাঝারি (সিএমএসএমই) খাতের নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক সুযোগ বৃদ্ধি ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এ মেলার মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের পন্য বাজারজাতকরণের সুযোগ বৃদ্ধি, নেটওয়ার্কিং গড়ে...
বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে আবার শুরু হচ্ছে কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) খাতের নারী উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণে ব্যাংকার-এসএমই নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ, পণ্য প্রদর্শনী ও মেলা। নারীদের উদ্যোক্তা হতে আগ্রহী করে তোলা ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে। ৮ থেকে ১১ মে রাজধানীর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে। মেলা চলবে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগ জানায়, এবারের মেলায় বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ৪৯টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। মেলায় আসা দর্শনার্থীদের জন্য এসএমই খাতে তাঁদের পণ্য ও সেবাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানার সুযোগ রয়েছে। মেলায় অংশগ্রহণকারী ৭০ জন নারী উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করবেন। এ ছাড়া মেলার প্রথম ও দ্বিতীয় দিন সিএমএসএমই খাত ও সমসাময়িক অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে...
পরিবেশবান্ধব অর্থায়নের ২০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তাদের এবং ২৫ শতাংশ কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ (সিএমএসএমই) খাতে ঋণ দিতে হবে বলে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ছাড়া সিএমএসএমই ঋণের ১৫ শতাংশও নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর মোট ঋণের ৫ শতাংশ পরিবেশবান্ধব খাতে অর্থায়নের নির্দেশনা রয়েছে। অবিলম্বে নতুন এই নির্দেশনা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (১৭ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও টেকসই শিল্পায়নে সিএমএসএমই খাতের পাশাপাশি নারী উদ্যোগ খাতের অবদান অনস্বীকার্য। সরকার ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে সিএমএসএমই খাতের পাশাপাশি অর্থনীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন, লিঙ্গবৈষম্য রোধ এবং নারীদের অংশগ্রহণকল্পে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। ...
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের পরিবেশবান্ধব অর্থায়নের ২০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তাদের ও ২৫ শতাংশ কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ (সিএমএসএমই) খাতে ঋণ দিতে হবে। আবার সিএমএসএমই ঋণের ১৫ শতাংশও নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে। এ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করে এমন নির্দেশনা দিয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর মোট ঋণের ৫ শতাংশ পরিবেশবান্ধব খাতে অর্থায়নের নির্দেশনা রয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও টেকসই শিল্পায়নে সিএমএসএমই খাতের পাশাপাশি নারী উদ্যোগ খাতের অবদান অনস্বীকার্য। সরকার কর্তৃক ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে সিএমএসএমই খাতের পাশাপাশি অর্থনীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন, লিঙ্গবৈষম্য রোধ এবং নারীদের অংশগ্রহণকল্পে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও সিএমএসএমই এবং নারী উদ্যোগ খাতে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় অর্থায়ন হচ্ছে না। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে এসব খাতে অর্থায়ন বাড়ানোর...
করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিন) নেই এমন ছোট ছোট উদ্যোক্তারা পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন। ঋণ নিতে জামানতও লাগবেনা। তাঁরা অন্য ব্যবসা সংক্রান্ত সনদ দিয়ে এই ঋণ পাবেন। আগামী পাঁচ বছরের জন্য সিএমএসএমই খাতের নতুন যে নীতিমালা আজ সোমবার প্রণয়ন করা হয়েছে, সেখানে ‘অপ্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তা’ নামের একটি নতুন শ্রেণি যুক্ত করা হয়েছে। এখন থেকে বাংলাদেশে এই অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের উদ্যোক্তাদের পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে। কোন উদ্যোক্তারা অপ্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তা হিসেবে বিবেচিত হবেন, নীতিমালায় তা–ও পরিষ্কার বলে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, জাতীয় শিল্পনীতি–২০২২–এর আলোকে ‘অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প খাতের উদ্যোক্তা’ বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রণীত ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা–২০২১ অনুযায়ী এই উদ্যোক্তাদের সংজ্ঞায়ন করা হয়েছে। ইউনিক বিজনেস আইডেনটিফিকেশন (ইউবিআইডি), ডিজিটাল বিজনেস আইডেনটিফিকেশন (ডিবিআইডি) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালার আলোকে পারসোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট (পিআরএ)...
অনেক দিন থেকে আমরা শুনে আসছি—গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে। সামষ্টিক অর্থনীতির উন্নয়নে গ্রামীণ অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সন্দেহ নেই। কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে বিরাজমান অর্থনৈতিক সংকট ও বন্যার প্রাদুর্ভাবে অর্থনীতির এ গুরুত্বপূর্ণ খাতে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে কৃষি এবং কুটির, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পের (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তারা বিপাকে পড়েছেন। উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও সুদের হার, ব্যাংক খাতে তারল্যসংকট প্রভৃতি কারণে এ খাতে অর্থায়ন–সংকটও তীব্র হয়ে উঠেছে। ঋণ প্রবৃদ্ধি না হওয়ায় ঘুরে দাঁড়াতেও হিমশিম খাচ্ছেন গ্রামীণ উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) দেশের গ্রামীণ এলাকায় ব্যাংক খাতের মাধ্যমে বিতরণকৃত ঋণস্থিতি কমেছে প্রায় ১ দশমিক ১২ শতাংশ। এ অবস্থা থেকে গ্রামীণ শিল্পকে বাঁচাতে হলে ঋণপ্রবাহ বাড়াতে হবে। তেমনি সরকারের প্রণোদনাও বাড়ানো প্রয়োজন।আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতি মূলত কৃষিনির্ভর। চলতি অর্থবছরের প্রথম...