দেশের কটেজ, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তাদের মধ্যে বর্তমানে ব্যাংক ঋণের আওতায় রয়েছে মাত্র ৯ শতাংশ। এ অবস্থায় আরও বেশি উদ্যোক্তাকে ঋণের আওতায় আনার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকিগ্রস্ত সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহায়তার লক্ষ্যে বিশেষ মডেল কর্মসূচি চালুর উদ্যোগ নিয়েছে এসএমই ফাউন্ডেশন ও জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি ইউএনডিপি। বৃহস্পতিবার ঢাকার এক হোটেলে এ বিষয়ে কর্মশালার আয়োজন করা হয়। 
এসমএই ফাউন্ডেশন জানায়, কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো.

মুসফিকুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ মো. কুতুব। বক্তব্য দেন ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সোনালী দায়ারাত্নে, এসএমই ফাউন্ডেশনের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজিম হাসান সাত্তার প্রমুখ। 
কর্মশালায় জানানো হয়, বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সম্ভাব্য ঝুঁকিগ্রস্ত সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহায়তায় ‘ব্লেন্ডেড ফাইন্যান্স’ সুবিধা প্রবর্তনের লক্ষ্যে একটি মডেল কর্মসূচি প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে এসএমই ফাউন্ডেশন এবং ইউএনডিপি। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জলবায়ু-সংবেদনশীল অঞ্চল পরিদর্শনের মাধ্যমে বাস্তব পরিস্থিতি প্রত্যক্ষ করা হয়েছে এবং অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় করা হয়েছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এসএমই

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব পালনে বিরত থাকার নির্দেশ

দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগ ওঠায় খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে খারাপ আচরণ, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, শিক্ষক বদলি–বাণিজ্য এবং দুর্নীতির অভিযোগ দাখিল করা হয়। অভিযোগটি বর্তমানে তদন্তাধীন। অভিযোগের বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ প্রদান করা হয়।

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আবদুল্লাহ আল মাহফুজ বলেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয় থেকে বিকেলে একটা চিঠি পেয়েছি। তাঁকে দায়িত্ব পালন করা থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রণালয়।’

এর আগে ২০২৪ সালে ৭ নভেম্বর জিরুনা ত্রিপুরাকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ