আড়াইহাজার উপজেলা জিয়া শিশু-কিশোর সংগঠন এর পুর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
Published: 12th, January 2025 GMT
আড়াইহাজার উপজেলা জিয়া শিশু-কিশোর সংগঠন এর পুর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার সকালে সোনারগাঁয়ের রয়েল রেস্টুরেন্টে আড়াইহাজার উপজেলার জিয়া শিশু-কিশোর সংগঠন এর ৯ সদস্যের আংশিক কমিটি বাতিল করে মো. ইয়াছিন আরাফাত জিকুকে সভাপতি, ইয়াছিন আরাফাতকে সাধারণ সম্পাদক এবং জুয়েল আহাম্মেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট পুর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করেন জেলা জিয়া শিশু-কিশোর সংগঠন এর সাধারণ সম্পাদক কাজী সাজেদুল ইসলাম সাজু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো.
কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন, মাকসুদুল কবির (সিনিয়র সহ-সভাপতি), মোঃ আল আমিন মোল্লা, জিয়াউল হক ভূঁইয়া মুকুল, মোঃ আলী হোসেন মোল্লা এবং সাইফুল ইসলাম (সহ-সভাপতি), মোঃ মেহেদী হাসান (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক), মোঃ নোমান মিয়া (রোমান), মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিকী এবং মোঃ মামুন (সহ-সাধারণ সম্পাদক), সজীব, মোঃ শাহিন আলম, মাহফুজ আনাম ইফতি, রাকিবুল হাসান শিহাব এবং মোহাম্মদ জিহাদ (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক), রায়হানুল ইসলাম রায়হান (অর্থ বিষয়ক সম্পাদক), মোঃ লিটন মিয়া এবং মোঃ রিফাত (সহ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক), মোঃ মারজিদ আহম্মেদ (দপ্তর সম্পাদক), মোঃ ইয়ামিন (সহ- দপ্তর সম্পাদক), মোঃ কাউসার (প্রচার সম্পাদক), আব্দুর রহমান ফিদা (ক্রীড়া সম্পাদক), মোঃ শাহজালাল (সমাজ সেবা সম্পাদক), মাহবুব আলম (ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক), তামিম আহমেদ তুষার এবং রাশিদুল ইসলাম রাশেদ (কার্যকরী সদস্য), মোঃ সাজিদ মিয়া, মোঃ মাসুদ রানা এবং মোঃ হানিফা (সদস্য)।
উৎস: Narayanganj Times
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’