আড়াইহাজার উপজেলা জিয়া শিশু-কিশোর সংগঠন এর পুর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার সকালে সোনারগাঁয়ের রয়েল রেস্টুরেন্টে আড়াইহাজার উপজেলার জিয়া শিশু-কিশোর সংগঠন এর ৯ সদস্যের আংশিক কমিটি বাতিল করে মো. ইয়াছিন আরাফাত জিকুকে সভাপতি, ইয়াছিন আরাফাতকে সাধারণ সম্পাদক এবং জুয়েল আহাম্মেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট পুর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করেন জেলা জিয়া শিশু-কিশোর সংগঠন এর সাধারণ সম্পাদক কাজী সাজেদুল ইসলাম সাজু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো.

আব্দুল মান্নান ও সহ সভাপতি মোঃ আল আমিন। 

কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন, মাকসুদুল কবির (সিনিয়র সহ-সভাপতি), মোঃ আল আমিন মোল্লা, জিয়াউল হক ভূঁইয়া মুকুল, মোঃ আলী হোসেন মোল্লা এবং সাইফুল ইসলাম (সহ-সভাপতি), মোঃ মেহেদী হাসান (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক), মোঃ নোমান মিয়া (রোমান), মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিকী এবং মোঃ মামুন (সহ-সাধারণ সম্পাদক), সজীব, মোঃ শাহিন আলম, মাহফুজ আনাম ইফতি, রাকিবুল হাসান শিহাব এবং মোহাম্মদ জিহাদ (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক), রায়হানুল ইসলাম রায়হান (অর্থ বিষয়ক সম্পাদক), মোঃ লিটন মিয়া এবং মোঃ রিফাত (সহ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক), মোঃ মারজিদ আহম্মেদ (দপ্তর সম্পাদক), মোঃ ইয়ামিন (সহ- দপ্তর সম্পাদক), মোঃ কাউসার (প্রচার সম্পাদক),  আব্দুর রহমান ফিদা (ক্রীড়া সম্পাদক), মোঃ শাহজালাল (সমাজ সেবা সম্পাদক), মাহবুব আলম (ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক), তামিম আহমেদ তুষার এবং রাশিদুল ইসলাম রাশেদ (কার্যকরী সদস্য), মোঃ সাজিদ মিয়া, মোঃ মাসুদ রানা এবং মোঃ হানিফা (সদস্য)।
 

উৎস: Narayanganj Times

এছাড়াও পড়ুন:

আলিসের ফিরতে হবে পরের বিপিএলে

শেষ বিপিএলে চমক দেখিয়ে আবারো লাইমলাইটে চলে এসেছিলেন আলিস আল ইসলাম। মনে হচ্ছিল, এবার বুঝি জাতীয় দলে সুযোগ পেয়ে নিজের জায়গটা পাকাপোক্ত করতে পারবেন। কিন্তু ভাগ্যের কী নির্মমতা। বিপিএলের ফাইনালে নিজের দল চিটাগং কিংসকে তুলে ফাইনাল খেলতে পারেননি। হাঁটুর চোটে ছিটকে যান ফাইনাল থেকে। এরপর তাকে যেতে হয়েছে চিকিৎসকদের ছুরি কাঁচির নিচে। দেশের বাইরে অস্ত্রোপচার শেষ করেছেন। এখন আছেন পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায়। ২২ গজে ফিরতে তাকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে আরেকটি বিপিএলের। আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরে হতে পারে বিপিএল। সেই প্রতিযোগিতাকে সামনে রেখেই মাঠে ফেরার পরিকল্পনা করছেন বৈচিত্র্যময় স্পিনার। 

রাইজিংবিডি-কে মুঠোফোনে আলিস বললেন, ‘‘আগামী বিপিএল দিয়ে আমার মাঠে ফেরার পরিকল্পনা। এর আগে চাইলেও পারব না। কারণ আমার পুনর্বাসন প্রক্রিয়া লম্বা হবে। এ প্রক্রিয়ায় আমি কেমন করি সেটার ওপর নির্ভর করবে আমার ফেরা। বিপিএলে এখনো সময় আছে। এজন্য চাইচ্ছি ধীর-স্থির গতিতে আগাতে। বোলিং কিংবা রানিং বা হাঁটা কবে শুরু করতে পারবো— এসব কিছুই এখনো ঠিক হয়নি। আপাতত আমাকে প্রপার ডায়েট, কিছু এক্সারসাইজ, কিছু থেরাপি আর মেডিটেশন করতে হবে। এসব করলে আমার ফেরার প্রক্রিয়ায় দ্রুত এগিয়ে যেতে পারব।’’ 

হাঁটুর এসিএল (অ্যান্টেরিয়র ক্রুসিয়েট লিগামেন্ট) চোটে পড়েছেন আলিস। অস্ত্রোপচার বাধ্যতামূলক ছিল। মালয়েশিয়ায় গত মাসে করানো হয় আলিসের অস্ত্রোপচার। ২১ দিন পুরোপুরি বিশ্রামের পর গত সপ্তাহে শুরু হয় তার পুনর্বাসন। এ ধরণের অস্ত্রোপচারের পর সুস্থ হয়ে মাঠে ফিরতে ৯ মাস সময় লাগে। প্রকারভেদে আরো অনেক বেশি ও কম সময় লাগতে পারে। যেমন, ইবাদত হোসেনেরই লেগেছে প্রায় ১৩ মাস। আলিসের কম সময় লাগতে পারে স্পিনার হওয়াতে। দ্বিতীয়ত, কিভাবে নিজেকে যত্ন করছেন সেটাও নির্ভর করছে। 

আরো পড়ুন:

খুলনায় ‘সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতা শুরু

টিভিতে আজকের খেলা 

বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশিষ চৌধুরি বলেছেন, ‘‘আমাদের টার্গেট নেক্সট বিপিএল। আমরা চাইছি সে যেন বিপিএলটা খেলতে পারে। দেখা যায় এসিএলে ৯ মাস সময় লাগে। আমরা সেটা ওভারকাম করতে চাচ্ছি। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করবে, কবে নাগাদ বোলিং শুরু করতে পারবে। বিপিএলটা টার্গেটে রেখে এগোনোর চেষ্টা করছি।” 

২০১৯ সালে  বিপিএলে যাত্রা শুরু করার পর অনেক চড়াই উৎরাই হয়েছে। বোলিং অ্যাকশন শোধরানো লেগেছে। ইনজুরিতে দেড় বছর বাইরে কাটিয়েছেন। তবুও ফিরে এসে বারবার নিজেকে প্রমাণ করেছেন। এবারও বিশ্বাস, ফিরে এসে নিজের ছন্দেই থাকবেন তিনি। 

ঢাকা/ইয়াসিন/বকুল 

সম্পর্কিত নিবন্ধ