পরিবেশ আইনে শাহ সিমেন্টকে ৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ড
Published: 12th, January 2025 GMT
মুন্সীগঞ্জে পরিবেশ আইন অমান্য করায় শাহ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজকে ৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।   
রবিবার (১২ জানুয়ারি) বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সদর উপজেলার পশ্চিম মুক্তারপুর এলাকায় শাহ সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরানের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান জানান, খোলা অবস্থায় যত্রতত্র বর্জ্য ফেলে রেখে বায়ুদূষণের অপরাধের জন্য দুই ধারায় ২ লাখ টাকা করে মোট ৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। এ অর্থ অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কোম্পানিকে ৬ মাসের মধ্যে বায়ুদূষণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সময় বেধে দেওয়া হয়েছে।
আরো পড়ুন:
শেরপুরে চালকলে টাস্কফোর্সের অভিযান, জরিমানা
সরাইলে পলিথিন উৎপাদনকারীকে কারাদণ্ড
কোম্পানির পক্ষে জেনারেল ম্যানেজার মো.                
      
				
অভিযানে পরিবেশের অপর স্পেশাল ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. সানোয়ার হোসেন ও মুন্সীগঞ্জ থানা পুলিশের দুটি দল উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/রতন/বকুল
সম্পর্কিত বিষয়:
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিবেশ জরিমানাrisingbd.com
সর্বশেষ
পাঠকপ্রিয়
নির্বাহী সম্পাদক: তাপস রায়
প্রকাশক: এস এম জাহিদ হাসান
ঠিকানা: ১৯৮-১৯৯, মাজার রোড,
 মিরপুর-১, ঢাকা ১২১৬ 
একটি স্কাইরুট মিডিয়া লিমিটেডের প্রতিষ্ঠান
টেলিফোন: +৮৮-০১৬৭৮০২৮১৩৬
মার্কেটিং : +৮৮-০১৬৮৬৬৯৩৫৪৯ 
 +৮৮-০১৬৮৬৬৯০২৬৬ 
ইমেল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি। সকল স্বত্ব www.risingbd.com কর্তৃক সংরক্ষিত
আমরা | গোপনীয়তা নীতি | যোগাযোগশিরোনাম
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’