‘বাংলাদেশে অপরাধ বিজ্ঞান ও ফৌজদারি বিচার: একটি সূচনা’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে। সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডির বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ক্রাইম অ্যান্ড জাস্টিস স্টাডিজ (বিআইসিজেএস) কার্যালয়ে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সম্পাদনা প্যানেলের প্রধান সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোকাররম হোসেন, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, অধ্যাপক আফিয়া খানম প্রমুখ। 

বইটিতে এদেশের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার কার্যকারিতার বিভিন্ন দিকগুলোর একটি বিস্তৃতি বিশ্লেষণ এবং অপরাধের ক্রমবর্ধমান প্রবণতার অন্তর্নিহিত কার্যকারণগুলো ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি অপরাধ ও অপরাধ প্রবণতার অপরাধবিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যা প্রদান করেছে। এছাড়া বাংলাদেশ সম্পর্কিত অপরাধ, পুলিশিং, সংশোধন ও আদালতের ধারনাগত, তাত্ত্বিক ও গবেষণামূলক দিক নিয়ে বইটিতে আলোকপাত করা হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

কারা বেশি কাঁদেন? 

কান্না একটি এমন একটি স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যকর মানসিক প্রক্রিয়া যা শরীরকে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।  গবেষণায় দেখা গেছে যে, ‘‘যারা বেশি কাঁদেন তাদের মধ্যে কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। এর কারণ কখনও মানসিক কখনও শারীরিক আবার কখনও পারিপার্শ্বিক বিষয়।’’ বেশি কান্না করা মানুষের আচরণে বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।

উচ্চ মানসিক সংবেদনশীলতা 
এই ব্যক্তিরা সাধারণত অন্যের আবেগ ও অনুভূতি খুব সহজেই বুঝতে পারেন এবং গভীরভাবে অনুভব করেন। সামান্য ঘটনায় তারা বেশি প্রভাবিত হন। 

আরো পড়ুন:

যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়

বিশ্বে কারা বেশি পড়েন, কোন বই বেশি পড়েন?

সহানুভূতির প্রবণতা 
যাদের মধ্যে সহানুভূতির মাত্রা বেশি, তারা প্রায়শই বেশি কাঁদেন। তারা নিজেদের পাশাপাশি অন্যের কষ্টেও সহজে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। 

মানসিক চাপ বা বিষণ্নতা 
দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা বিষণ্নতার কারণে মানুষ বেশি কাঁদতে পারে। কান্না এক্ষেত্রে জমে থাকা মানসিক চাপ কমানোর একটি উপায় হিসেবে কাজ করে। 

হরমোনের প্রভাব 
হরমোনের তারতম্য, বিশেষ করে নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে, কান্নার প্রবণতাকে প্রভাবিত করতে পারে। ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের মতো হরমোনের মাত্রা কান্নার সাথে সম্পর্কিত।

অতীত অভিজ্ঞতা 
অতীতের কোনো দুঃখজনক বা আঘাতমূলক ঘটনা মানুষের মধ্যে সহজে কেঁদে ফেলার প্রবণতা তৈরি করতে পারে।

যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কান্না
কিছু মানুষের জন্য কান্না হল নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করার একটি উপায়, কারণ তারা হয়তো কথা বলে তা প্রকাশ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না। 

উল্লেখ্য, যদি অতিরিক্ত কান্না দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করে বা বিষণ্নতার লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয়, তাহলে একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কারা বেশি কাঁদেন? 
  • তিন কারণে ডেঙ্গু ছড়াচ্ছে, অক্টোবরের বৃষ্টিও ভোগাবে