মানিকগঞ্জের ঘিওরে লায়লা আরজু (৬২) নামের এক বৃদ্ধা নারীকে গলাকেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত লায়লা আরজু ওই গ্রামের সেকেন্দার আলীর স্ত্রী। ঘিওর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সেকেন্দার আলী জানান, সকালে স্ত্রীকে বাসায় রেখে বাজারে যান তিনি। ফিরে এসে খাটের ওপর স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।

আরো পড়ুন:

ঝিনাইদহে জামায়াত নেতা হত্যা মামলার আসামিকে কুপিয়ে খুন

সাবেক প্রেমিকের ছুরিকাঘাতে বর্তমান প্রেমিক নিহত

ওসি বলেন, ‘‘দুর্বৃত্তরা এক বৃদ্ধা নারীকে গলাকেটে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় বাসার কাজের মেয়ে ও তার স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে।’’

ঢাকা/চন্দন/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মদ্যপ পর্যটককে সমুদ্র থেকে উদ্ধার করল ব্যবসায়ীরা

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে অতিরিক্ত মদপান করে গোসলে নেমে ডুবে যাওয়া এক পর্যটককে উদ্ধার করেছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। 

সোমবার (৭ জুলাই) সন্ধ্যায় সৈকতের জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। পর্যটকের নাম সোহেল রানা (৪০)। তিনি গাইবান্ধা জেলার বাসিন্দা। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিকেলে মদ্যপ অবস্থায় ওই পর্যটক সৈকতে আসেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে স্থানীয় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাকে সমুদ্রে নামতে নিষেধ করনে। কিন্তু তিনি সমুদ্রে নেমে পড়েন। কিছুক্ষণ পরেই তাকে সমুদ্রে তলিয়ে যেতে দেখে এক ফটোগ্রাফার, ভ্যানচালক এবং মোটরসাইকেল আরোহী তাকে উদ্ধারে এগিয়ে যান। তারা ওই পর্যটককে উদ্ধার করে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তায় চিকিৎসার জন্য কুয়াকাটা হাসপাতালে নিয়ে যান। 

আরো পড়ুন:

মাতামুহুরী নদীর তীরে মিলল পর্যটকের লাশ, এখনো নিখোঁজ ২

জাফলংয়ে নদীতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু

কুয়াকাটা সৈকতের ভ্যানচালক মো. শুক্কুর বলেন, ‘‘সৈকতে এসেই ওই পর্যটক মাতলামি করছিল। পরে সে দৌড়ে সমুদ্রের দিকে চলে যায়। কিছুক্ষণ পরেই দেখতে পাই সে সমুদ্রে তলিয়ে যাচ্ছে। পরে আমরা সবাই মিলে তাকে উদ্ধার করি।’’

উদ্ধারকারী সৈকতের ফটোগ্রাফার রাকিব হোসেন বলেন, ‘‘সে প্রচুর পরিমানে মদ খেয়েছে। ফলে নিজের নামও বলতে পারছিল না। আমরা তাকে সমুদ্রে নামতে নিষেধ করেছি। কিন্তু শোনেনি।’’
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘‘ওই পর্যটককে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে এবং এ ঘটনার তদন্ত চলছে। পাশাপাশি সৈকতে মদ্যপান ও অসচেতন আচরণ বন্ধে আমরা আরও কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছি।’’

ইমরান//

সম্পর্কিত নিবন্ধ