দেশে প্রথমবার হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসে (এইচএমপিভি) আক্রান্ত হয়ে সানজিদা আক্তার (৩০) নামে এক নারী মারা গেছেন। তবে তিনি এই ভাইরাসে মারা গেছেন, সেটি সরাসরি বলা যাবে না। তিনি অন্যান্য জটিল রোগেও আক্রান্ত ছিলেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দেশে এইচএমপি ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে করা প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই তথ্য জানান।

সায়েদুর রহমান বলেন, ‘‘এইচএমপি ভাইরাসে সাধারণত কেউ মারা যায় না। ওই নারী এইচএমপি ভাইরাসে মারা গেছেন সেটি সরাসরি বলা যাবে না। একমাস আগে তিনি অসুস্থ হয়েছিলেন। তিনি এইচএমপি ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি অন্যান্য জটিল রোগেও আক্রান্ত ছিলেন।’’

ভাইরাসটি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই জানিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী বলেন, ‘‘তবে সতর্ক থাকতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বার বার হাত ধোয়ার পাশাপাশি মাস্ক পরলে সংক্রমণ কম হবে।’’

প্রয়োজনে হাসপাতালগুলোতে আবার করোনার মত ব্যবস্থাপনা ফিরিয়ে আনা হবে বলেও জানান সায়েদুর রহমান। এ সময় তিনি সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলারও পরামর্শ দেন।

ঢাকা/আসাদ/এনএইচ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

‘আমি একা হয়ে গিয়েছিলাম’—তামিমের আবেগঘন স্বীকার

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল সমকালের সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে তার আন্তর্জাতিক অবসর অপ্রত্যাশিত বা আবেগঘটিত কোনো সিদ্ধান্ত নয়। বরং ছয় থেকে আট মাস ধরে চলা দৃঢ় মানসিক চাপ ও দল থেকে বঞ্চনার কারণেই তিনি বাধ্য হয়েছিলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছেড়ে দিতে।

তামিম বলেন, ‘যখন ২০২৩ সালে খবরটা দিলাম, অনেক মিডিয়া ধারণা করেছে আবেগে ছেড়েছি। কিন্তু সত্যিই, আমি দীর্ঘ সময় সমস্যার ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলাম।’

এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তামিম যোগ করেন, ‘সেখানে আমি একা অনুভব করতে শুরু করি। আমি সব সময় সবাইকে নিয়ে গল্প করতে পছন্দ করি। আড্ডা দিতে ভালোবাসি। হঠাৎ এসব থেকে আমাকে একা করে দেওয়া হলো। সেই অভাবটা আমি মেনে নিতে পারিনি।’

তামিম জানালেন, ‘অবসর জানাতে আমার পরিবারের সঙ্গেই কথা হয়েছে। হ্যাঁ, যেদিন ঘোষণা দিয়েছি, সেদিন আবেগাপ্লুত ছিলাম। তবে বেশ আগেই যে প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে, তা অনেকেই জানেন না।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ