ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জিনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে ১-০ গোলে পরাজিত করে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে এ কৃতীত্ব অর্জন করে বিভাগটি। গত বছরের জুন মাসে শারীরিক শিক্ষা ও ক্রিড়া বিজ্ঞান বিভাগ এ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে।

ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.

ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম ইয়াকুব আলী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে নকীব মোহাম্মদ মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “সবার সুশৃঙ্খল মনমানসিকতার সংমিশ্রণে বেশ শান্তিপূর্ণভাবে খেলা শেষ হওয়ায় তোমাদের অভিনন্দন। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলাধুলার ঐতিহ্য আছে। এটি ধরে রাখতে হবে। খেলাধুলায় বাংলাদেশের মধ্যে ইবি একটা ব্র্যান্ড।”

তিনি বলেন, “খেলাধুলার আরো অগ্রগতির জন্য আমাদের বেশকিছু পরিকল্পনা আছে। তার মধ্যে স্টেডিয়াম তৈরি, সুইমিং পুল নির্মাণসহ মেয়েদের খেলার সুব্যবস্থা করার পরিকল্পনা আছে। আনন্দে ভরে উঠুক সবার হৃদয় । বাগানের ফুল যেমন সুন্দর, খেলাধুলার মাধ্যমে তোমাদের হৃদয় সুন্দর হোক এই প্রত্যাশা।”

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জিনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে ১-০ গোলে পরাজিত করে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে এ কৃতীত্ব অর্জন করে বিভাগটি। গত বছরের জুন মাসে শারীরিক শিক্ষা ও ক্রিড়া বিজ্ঞান বিভাগ এ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে।

ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম ইয়াকুব আলী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে নকীব মোহাম্মদ মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “সবার সুশৃঙ্খল মনমানসিকতার সংমিশ্রণে বেশ শান্তিপূর্ণভাবে খেলা শেষ হওয়ায় তোমাদের অভিনন্দন। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলাধুলার ঐতিহ্য আছে। এটি ধরে রাখতে হবে। খেলাধুলায় বাংলাদেশের মধ্যে ইবি একটা ব্র্যান্ড।”

তিনি বলেন, “খেলাধুলার আরো অগ্রগতির জন্য আমাদের বেশকিছু পরিকল্পনা আছে। তার মধ্যে স্টেডিয়াম তৈরি, সুইমিং পুল নির্মাণসহ মেয়েদের খেলার সুব্যবস্থা করার পরিকল্পনা আছে। আনন্দে ভরে উঠুক সবার হৃদয় । বাগানের ফুল যেমন সুন্দর, খেলাধুলার মাধ্যমে তোমাদের হৃদয় সুন্দর হোক এই প্রত্যাশা।”

ঢাকা/তানিম/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইসল ম র

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ