Samakal:
2025-11-03@23:41:26 GMT

মনির খানের বাবা মারা গেছেন

Published: 21st, January 2025 GMT

মনির খানের বাবা মারা গেছেন

দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী মনির খানের বাবা মাহবুব আলী খান মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) ৪টা ২০ মিনিটে ঝিনাইদহে নিজ বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর।

মনির খানের টিমের পক্ষ থেকে গায়কের ফেসবুক ভেরিফাইড পেজে তার বাবার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করা হয়েছে।

সেখানে জানানো হয়, কণ্ঠশিল্পী মনির খান এর পিতা মাহবুব আলী খান আজ বিকাল ৪টা ২০ মিনিটে বার্ধক্য জনিত কারণে নিজ বাসভবন ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার মদনপুর গ্রামে ইন্তেকাল করেছেন।  আগামীকাল বুধবার সকাল ১১টায় নিজ গ্রামে তার জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।

গত কয়েক দশক ধরে সংগীতচর্চা করে যাচ্ছেন মনির খান। অ্যালবামের পাশাপাশি চলচ্চিত্রে গান গেয়েও শ্রোতাদের মন জয় করেছেন তিনি। সংগীতে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ বেশ কিছু পুরস্কার ও সম্মাননা। এখনো শ্রোতাদের নতুন নতুন গান উপহার দিয়ে যাচ্ছেন এই শিল্পী।

১৯৯৬ সালে একক অ্যালবাম ‘তোমার কোন দোষ নেই’ দিয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন মনির খান। এরপর ৪২টিরও বেশি একক অ্যালবাম বেরিয়েছে এই শিল্পীর।

তার দ্বৈত ও মিশ্র অ্যালবামের সংখ্যাও অনেক। ‘প্রেমের তাজমহল’, ‘লাল দরিয়া’ ও ‘দুই নয়নের আলো’সহ অনেক সিনেমায় গান করেছেন মনির খান।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: মন র খ ন মন র খ ন

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ