দেশের স্বীকৃত সবচেয়ে বড় স্কুল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরু হয়েছে। এ বছর স্কুল ক্রিকেটে ৬৪ জেলার ৩৫১ স্কুল অংশ নিচ্ছে। ২০ জানুয়ারি স্কুল ক্রিকেটের জেলা পর্যায়ের ম্যাচ শুরু হয়েছে। এর পর বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায় দিয়ে ৫৮৫ ম্যাচের টুর্নামেন্ট শেষ হবে। এতে প্রাইম ব্যাংক পৃষ্ঠপোষকতা করছে। তত্ত্বাবধানে রয়েছে বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগ।

বিসিবির মিডিয়া সেন্টারে ২০ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে স্কুল ক্রিকেটের জার্সি উন্মোচন করা হয়। প্রাইম ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো.

নাজিম এ চৌধুরী এবং সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন্সের সৈয়দ রায়হান তারিক এতে উপস্থিত ছিলেন। বিসিবির পক্ষে ছিলেন বোর্ড পরিচালক ও গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ফাহিম সিনহা।

অনুষ্ঠানে নাজিম এ চৌধুরী বলেন, স্কুল ক্রিকেট আমাদের আবেগের জায়গা। ১০ বছর ধরে প্রাইম ব্যাংক এই টুর্নামেন্টের সঙ্গে আছে। এই যাত্রায় ১০-১২ জন সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছেন। দেশের ক্রিকেটের সামগ্রিক এগিয়ে চলায় তৃণমূল পর্যায়ে যুক্ত থাকতে পেরে প্রাইম ব্যাংক আনন্দিত এবং গর্বিত।

ফাহিম সিনহা বলেন, এবারের স্কুল ক্রিকেটে ট্যালেন্ট স্কাউটিং বাড়াব। প্রতি ভেন্যুতে জেলা কোচ বা তাদের প্রতিনিধিরা থাকবেন এবং প্রতিভাবান ক্রিকেটার খুঁজে বের করবেন, এটা আমরা নিশ্চিত করব।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর য য়

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

ফতুল্লার লামাপাড়ায় মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, কোর্স সমাপনী সনদ প্রদান, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থতার বর্ষপূর্তি ও খেলাধূলার আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়।

মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলায় মাদকাসক্তদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে প্রয়াস বিগত ২২ বছর যাবত নিরবিচ্ছিন্নভাবে সেবা করে যাচ্ছে।

সব ধরনের আইন ও বিধি-বিধান মেনে সেবার মানোন্নয়ন প্রয়াসের বর্তমান লক্ষ্য। শুধু চিকিৎসা সেবা প্রদান নয়, বরং মানসম্পন্ন টেকসই সেবা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসা পরবর্তী বিভিন্ন কার্যক্রম কেন্দ্রটি পরিচালনা করে থাকে।

জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রয়াসে চিকিৎসা কোর্স সম্পন্নকারীদের সার্টিফিকেট প্রদান, প্রাক্তন সদস্যদের মনিটরিং, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থ থাকার স্বীকৃতি ও জনসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনায় অংশগ্রহণ প্রয়াসের টেকসই চিকিৎসা পরিকল্পনার অংশ।

তিনি আরো বলেন, আমরাই প্রথম নারায়ণগঞ্জে ৪০ বেডে লাইসেন্স প্রাপ্ত মাদকাসক্ত চিকিৎসা কেন্দ্র। প্রয়াসের প্রতিষ্ঠা ২০০৩ সালে হলেও আমরা লাইসেন্স পেয়েছি ২০০৬ সালে। গত ২০২১ সাল থেকে আমরা প্রতিবছর সরকারি অনুদানের জন্য নির্বাচিত হয়ে আসছি।

এসময় তিনি অভিভাবক প্রতিনিধি ও প্রাক্তন সদস্যদের প্রয়াসের সামগ্রিক কার্যক্রমে সংযুক্ত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের কাউন্সিলর মোঃ সাইফুল ইসলাম, অফিসার এডমিন সাজ্জাদ হোসেন, প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ফরিদ উদ্দিন ও মেডিকেল অফিসার ডা. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, শওকত হোসেন, লিটন, আমজাদ, বাবুসহ  রিকোভারীবৃন্দ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ