অপু বিশ্বাস বললেন, বাবা-মা চাননি আমি পৃথিবীতে আসি
Published: 22nd, January 2025 GMT
তিন ভাইবোনের পর জন্ম চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের। সেকারণেই বাবা-মায়ের অনীহা ছিল তাকে পৃথিবীতে আনতে। আর কোনো সন্তানের জন্ম দিতে। সম্প্রতি গণমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বললেন অপু বিশ্বাস।
অপু বলেন, ‘বাবা মা ওই সময় তো এতো বুঝতেন না। যতটুকু মার মুখে শোনা যে ৫ মাস পর হয়তো জানতে পেরেছেন যে আমি আসছি। তো তখন মা-বাবা চাচ্ছিলেন না। যেহেতু আমার তিন ভাইবোন অলরেডি ছিলেন।’
বাবার চেয়ে কাকা ছিলেন সবচেয়ে কাছের মানুষ। এরকম উল্লেখ করে অপু বলেন, ‘কাকা আমার সবকিছু। একদম স্কুল থেকে সবকিছু। বাবাও অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু আমার সমস্ত আবদার ছিল কাকার কাছে।’
অপু বিশ্বাসকে শেষ দেখা গেছে ‘ট্র্যাপ’ও ‘ছায়াবৃক্ষ’সিনেমায়। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পেয়েছিল ছবি দুটি।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
জেলায় জেলায় ঘুরে গ্রাফিতির ১০ হাজার ছবি তুলেছেন মাহমুদুজ্জামান
রংপুরের একটি স্কুলের দেয়ালে গ্রাফিতি দেখে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলেন মোহাম্মদ মাহমুদুজ্জামান। গিলোটিনে একটি পেনসিল; পাশে লেখা ‘মাথা কাটিয়া দিলে লিখিতে পারি আবার’। আবার ঢাকার মিরপুরে বাঙলা কলেজের সামনে একটি গ্রাফিতি দেখে ভালো লাগল সেটির ভাষা। লেখাটি ক্যামেরায় বন্দী করলেন মাহমুদুজ্জামান, ‘মানুষ পানিতে ভিজলে কাপড় বদলায়, ঘামে ভিজলে ভাগ্য বদলায় আর রক্তে ভিজলে ইতিহাস বদলায়’।
গ্রাফিতি আর দেয়াললিখনের ছবি তুলতে তুলতে এমন কত যে শব্দ, বাক্য ও আঁকা দেখে আপ্লুত আর বুঁদ হয়ে ভেবেছেন এসবের গভীরতা। মাহমুদুজ্জামানের কথায়, ‘এত দিন আমরা জানতাম দেয়ালের কান আছে; কিন্তু জেন–জি প্রমাণ করেছে দেয়ালের মুখ আছে।’
মাহমুদুজ্জামান পড়াশোনা করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। ইতিহাস গবেষণাবিষয়ক যুক্তরাজ্যের সংগঠন রয়্যাল হিস্টোরিক্যাল সোসাইটির অ্যাসোসিয়েট ফেলো তিনি। বাংলাদেশের গৌরবময় ইতিহাস শিশু-কিশোর ও সাধারণের সামনে তুলে ধরতে দুই দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করছেন এই সাংবাদিক ও গবেষক।
রংপুরের একটি স্কুলের দেয়ালে গ্রাফিতি