‘তখন ইন্ডাস্ট্রিতে অসামাজিক কার্যকলাপ চলছিল’
Published: 21st, October 2025 GMT
নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে ঢালিউডে অভিষেক ঘটে মিষ্টি চেহারার এক নায়কের, যাঁর নাম শাকিল খান। রোমান্টিক চরিত্রে সাবলীল অভিনয়, শাবনূর-পপি-পূর্ণিমা-মৌসুমীদের সঙ্গে জুটিবদ্ধ সাফল্য আর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মাধ্যমে অল্প সময়েই তিনি জায়গা করে নেন দর্শকের হৃদয়ে। অভিনয়জীবন ১০ বছরেরও কম সময়ের। তবে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অনেক। একসময় চলচ্চিত্র থেকে নীরবেই নিজেকে সরিয়ে নেন। কেন এমন সিদ্ধান্ত? সম্প্রতি সেই উত্তরই দিলেন ২৪তম সিজেএফবি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে। এ আয়োজনে এবার তাঁকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
শাকিল খান.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘আমাদের নতুন সংসার, সব স্বপ্ন ভেঙে গেল’
‘আমাদের নতুন সংসার। অনেক স্বপ্ন ছিল। সব স্বপ্ন ভেঙে গেল। এখন স্বামীকেই হারালাম। আমি টাকা চাই না, আপনারা আমার স্বামীকে এনে দেন।’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনীর লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়ার স্ত্রী নূপুর আক্তার (২২)।
সবুজ মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায়। তিনি উপজেলার মহদিপুর ইউনিয়নের ছোট ভগবানপুর গ্রামের প্রয়াত হাবিদুল ইসলামের ছেলে। দেড় বছর আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকে ছোট ভগবানপুর গ্রামে মাতম চলছে।
রোববার বিকেলে গাইবান্ধা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে ছোট ভগবানপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সবুজ মিয়ার বাড়িতে আহাজারি চলছে। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন আত্মীয়স্বজনেরা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে আশপাশের লোকজন বাড়িতে ভিড় করছেন। সবুজের স্ত্রী নূপুর বারবার লুটিয়ে পড়ছেন।
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় শাহাদাতবরণকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় শান্তিরক্ষী