ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) থ্যালাসেমিয়া সচেতনতা ও থ্যালাসেমিয়া স্ক্রিনিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনে বায়োটেড ও আমেরিকান সোসাইটি ফর মাইক্রোবায়োলজি ইবি শাখার যৌথ আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর ব্লাড স্ক্রিনিং করানো হয়।

ক্যাম্পেইনে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড.

একেএম নাজমুল হুদার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।

বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম। এতে মুখ্য আলোচক হিসেবে ছিলেন বায়োটেডের নির্বাহী পরিচালক ড. সওগাতুল ইসলাম। ক্যাম্পেইনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিন্নাতুল করিম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “আজকের তোমাদের এই আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়। থ্যালাসেমিয়া নিয়ে ইউনিভার্সিটিতে কাজ করার পাশাপাশি গ্রাম লেভেলে কাজ করা উচিত। কারণ গ্রামের মানুষদের মাঝে এসব সমস্যা নিয়ে বেশি অসচেতনতা রয়েছে। তাই তাদের মাঝে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। তাহলেই আমরা থ্যালাসেমিয়া থেকে রক্ষা পাবো। আমরা নিজেরা থ্যালাসেমিয়া থেকে সচেতন হবো এবং অন্যকেও সচেতন করবো।”

ঢাকা/তানিম/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক

ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। 

দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।   

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ