টানা আট জয়ে আগেই নিশ্চিত হয়েছিল প্লে’অফ। এরপর হারের হ্যাটট্রিক করে রংপুর রাইডার্স। অ্যালেক্স হেলসের মতো ব্যাটার চলে যাওয়ায় ভুগতে থাকে দলটি।

তবে প্লে’অফের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আন্দ্রে রাসেল-সুনীল নারিনসহ টি-টোয়েন্টির হটকেকদের সঙ্গে সেরে রেখেছে চুক্তি। এই দুজন ছাড়াও ডেভিড ওয়ার্নার, টিম ডেভিড ও আসিফ আলির সঙ্গে চুক্তি করেছে রংপুর।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্লে’অফ এবং পরবর্তীতে যদি ফাইনালে ওঠে তাহলে এই বিদেশিদের প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করবে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।

আরো পড়ুন:

হায়দার ঝড়ে শেষ চারের পথে চিটাগং, ছিটকে গেল ঢাকা

‘দেশ সেটেল নেই’- পারিশ্রমিক ইস্যুতে মিরাজ

বুধবার (২৯ জানুয়ারি, ২০২৫) চিটাগং কিংসের বিপক্ষে হারের পর পাঁচ বিদেশির বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন রংপুরের টিম ম্যানেজার আহসানুর রহমান মল্লিক। প্লে’অফ থেকে ম্যাচ বুঝে এই পাঁচজনের যে কাউকে আনা হবে বলে জানান তিনি।

এদিন চিটাগংয়ের বিপক্ষে বাজে ব্যাটিং-বোলিংয়ের খেসারত দিতে হয়েছে টানা তিন হার দিয়ে। আগে ব্যাটিং করে ৫ উইকেটে মাত্র ১৪৩ রান করে রংপুর। তাড়া করতে নেমে ১৪ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে চিটাগং।

ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে করা চুক্তি অবিলম্বে প্রকাশের দাবি সিপিবির

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের করা ‘গোপন চুক্তির’ পূর্ণাঙ্গ বিবরণ অবিলম্বে জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন (প্রিন্স)।

বিবৃতিতে সিপিবির শীর্ষ নেতারা বলেন, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জনসাধারণকে অন্ধকারে রাখা গণতন্ত্রবিরোধী এবং সংবিধানপরিপন্থী। দেশের জনগণ জানতে চায়, কোন বিষয়ে কতটা ছাড় দিয়ে এবং কী ধরনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে।

এই চুক্তি নিয়ে বর্তমানে দেশজুড়ে উদ্বেগ, সংশয় ও আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, এই উদ্বেগ সরকার উপেক্ষা করতে পারে না। বিশেষ করে যখন ‘নন-ডিসক্লোজার এগ্রিমেন্টের’ আওতায় অনেক তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, তখন সন্দেহ আরও ঘনীভূত হচ্ছে।

অবিলম্বে চুক্তি প্রকাশ করে দেশের জনগণের সংশয় সরকারকে দূর করতে হবে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, বিভিন্ন সূত্রে শোনা যাচ্ছে, এই তথাকথিত ছাড়ের বিপরীতে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেশি দামে গম ও এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) কিনতে হবে। ২৫টি বোয়িং বিমান কিনতে হবে। ১১০টি মার্কিন পণ্যকে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিতে হবে। এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রের খনিজ সম্পদের ওপর মার্কিন নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার পথ তৈরি হচ্ছে।

সিপিবির শীর্ষ নেতারা মনে করেন, জনগণ ও সংসদে আলোচনা ছাড়া এ ধরনের ‘গোপন চুক্তি’ সম্পাদনের কোনো নৈতিক বা সাংবিধানিক অধিকার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই।

সম্পর্কিত নিবন্ধ