১৬ লাখ শেয়ার কিনেছেন এসিআইয়ের চেয়ারম্যান
Published: 30th, January 2025 GMT
পুঁজিবাজারের ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম. আনিস উদ দৌলা পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, এসিআই লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম. আনিস উদ দৌলা সাধারণ মার্কেটের বদলে ব্লক মার্কেট থেকে ১৬ লাখ শেয়ার কিনেছেন।
এর আগে গত ২৬ জানুয়ারি তিনি উল্লিখিত পরিমাণ শেয়ার কেনার ঘোষণা দেন। ওই ঘোষণার পরবর্তী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে পুঁজিবাজার থেকে তিনি শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
আনিস উদ দৌলা একজন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা। বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এসিআই লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ সিড এসোসিয়েশন (বিএসএ) এর সভাপতি।
এসিআই লিমিটেডের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৯৭৬ সালে। ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন 8৭ কোটি ৬৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। সে হিসাবে কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৮ কোটি ৭৬ লাখ ৩৬ হাজার ৪৬৯টি। এর মধ্যে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ৩৬.
ঢাকা/এনটি/ইভা
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলরের মৃত্যু হয়েছে। পরিবার বলছে, পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান। তবে পুলিশ বলছে, তারা অন্য কাজে এলাকায় গিয়েছিল, ওই কাউন্সিলরকে ধরতে যায়নি। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া ওই কাউন্সিলরের নাম কামাল হোসেন (৫৫)। তিনি নগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এবং দাসপুকুর এলাকার বাসিন্দা। একসময় বিএনপির রাজনীতি করতেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তবে দলে তাঁর কোনো পদ–পদবি ছিল না।
গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কামাল হোসেনের নামে চারটি মামলা হয়। তিনি এলাকায় থাকলেও গা ঢাকা দিয়ে থাকতেন। পরিবারের ধারণা, মামলা থাকায় পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে কিংবা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
কামালের ছেলে সোহান শাকিল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ এসেছিল। পুলিশ দেখে আমার বাবা তবজুল হক নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেখানেই মারা যান।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। শুনেছি রাতে তিনি মারা গেছেন।’
ওসি বলেন, রাতে দাসপুকুর এলাকায় পুলিশ গিয়েছিল। তবে কামালকে ধরতে যায়নি। পুলিশ গিয়েছিল অন্য কাজে। কিন্তু পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদ্রোগে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছে।