সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে বৃহস্পতিবারের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে চট্টগ্রাম কিংস। টস হেরে ব্যাট করছে মোহাম্মদ মিঠুনের দল। এই ম্যাচে জিতলেই শেষ চার নিশ্চিত হবে চট্টগ্রামের। 

একই সমীকরণ খুলনা টাইগার্সের সামনেও। তারা আগামী শনিবার বিপিএলের গ্রুপ পর্বের শেষ দিন ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে মাঠে নামবে। ওই ম্যাচে জিতলে সুপার ফোর নিশ্চিত হবে মেহেদী মিরাজের দল খুলনারও। 

চট্টগ্রাম কিংস ১০ ম্যাচের ৬টিতে জয় পেয়েছে। ১২ পয়েন্ট তুলেছে তারা। নেট রান রেট +১.

০৪৫। সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে জিতলে নেট রান রেটের কোন সমীকরণ ছাড়াই শেষ চারে চলে যাবে তারা। 

চট্টগ্রাম শনিবার গ্রুপের শেষ ম্যাচ খেলবে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে। ওই ম্যাচেও তারা জিতলে রংপুর রাইডার্সকে হটিয়ে কোয়ালিফায়ারে চলে যেতে পারে। কারণ শেষ দুই ম্যাচেই জিতলে নেট রান রেটে রংপুরকে ছাড়িয়ে যাবে তারা। 

খুলনা শেষ ম্যাচে জিতলে নেট রান রেটে এগিয়ে থাকার সুবাদে চলে যেতে পারে সুপার ফোরে। তবে নেট রান এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে। ১২ ম্যাচে ৬ জয় পাওয়া রাজশাহীর নেট রান রেট -১.০৩০। খুলনার নেট রান রেট -০.১৭৫। অর্থাৎ রাজশাহীর চেয়ে নেট রান রেটে এগিয়ে খুলনা। ঢাকার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে খুলনা জয় পেলে নেট রান রেটে রাজশাহীর নিচে নেমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে একেবারেই কম।  

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

ফতুল্লার লামাপাড়ায় মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, কোর্স সমাপনী সনদ প্রদান, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থতার বর্ষপূর্তি ও খেলাধূলার আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়।

মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলায় মাদকাসক্তদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে প্রয়াস বিগত ২২ বছর যাবত নিরবিচ্ছিন্নভাবে সেবা করে যাচ্ছে।

সব ধরনের আইন ও বিধি-বিধান মেনে সেবার মানোন্নয়ন প্রয়াসের বর্তমান লক্ষ্য। শুধু চিকিৎসা সেবা প্রদান নয়, বরং মানসম্পন্ন টেকসই সেবা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসা পরবর্তী বিভিন্ন কার্যক্রম কেন্দ্রটি পরিচালনা করে থাকে।

জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রয়াসে চিকিৎসা কোর্স সম্পন্নকারীদের সার্টিফিকেট প্রদান, প্রাক্তন সদস্যদের মনিটরিং, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থ থাকার স্বীকৃতি ও জনসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনায় অংশগ্রহণ প্রয়াসের টেকসই চিকিৎসা পরিকল্পনার অংশ।

তিনি আরো বলেন, আমরাই প্রথম নারায়ণগঞ্জে ৪০ বেডে লাইসেন্স প্রাপ্ত মাদকাসক্ত চিকিৎসা কেন্দ্র। প্রয়াসের প্রতিষ্ঠা ২০০৩ সালে হলেও আমরা লাইসেন্স পেয়েছি ২০০৬ সালে। গত ২০২১ সাল থেকে আমরা প্রতিবছর সরকারি অনুদানের জন্য নির্বাচিত হয়ে আসছি।

এসময় তিনি অভিভাবক প্রতিনিধি ও প্রাক্তন সদস্যদের প্রয়াসের সামগ্রিক কার্যক্রমে সংযুক্ত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের কাউন্সিলর মোঃ সাইফুল ইসলাম, অফিসার এডমিন সাজ্জাদ হোসেন, প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ফরিদ উদ্দিন ও মেডিকেল অফিসার ডা. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, শওকত হোসেন, লিটন, আমজাদ, বাবুসহ  রিকোভারীবৃন্দ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ