এবারের বিপিএলে আলোচনায় স্পট ফিক্সিং ইস্যু। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এরই মধ্যে ১০ জন ক্রিকেটারের নাম এসেছে। বলা হচ্ছে, বিসিবির দুর্নীতি দমন বিভাগের সন্দেহভাজনদের তালিকায় নাকি এই ক্রিকেটাররা আছেন।

এরই মাঝে খবর ছড়িয়ে পড়ে এনামুল হক বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যদিও বিসিবির শীর্ষ পর্যায় থেকে পরে জানানো হয়েছে, তাদের পক্ষ থেকে কাউকে এ রকম কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তাই বিজয়ের বিদেশযাত্রায় কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।

এছাড়া সংবাদমাধ্যমে আসা ১০ জন ক্রিকেটারের অন্তত দুজন এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন দাবি করে কোয়াবের সহযোগিতা চেয়েছেন।

সমকালকে কোয়াবের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। কয়েকজন ক্রিকেটার আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বলেছেন যে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হচ্ছে। আমি মনে করি, যদি কোনো ক্রিকেটার সত্যিই এসবে জড়িত থাকেন, তাহলে বিসিবির সংশ্লিষ্ট বিভাগের তদন্তে নিশ্চয়ই তা বের হয়ে আসবে। কিন্তু কেউ এসবে জড়িত না থাকা সত্ত্বেও যদি তাদের নাম বাইরে আসে, সেটি দুঃখজনক। এ ধরনের খবর ওই ক্রিকেটারের ক্যারিয়ার এবং মর্যাদার জন্যও ক্ষতিকর।’

দেবব্রত পাল আরও বলেন, ‘আমি বিষয়টি নিয়ে বিসিবিতে কথা বলেছি। আমার জানামতে, এ রকম কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।’

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

যবিপ্রবির সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তার কারাগারে

দুর্নীতির মামলায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তারকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার সিনিয়র জেলা ও দায়রা সিনিয়র স্পেশাল জজ শেখ নাজমুল আলম এ আদেশ দেন। 

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি সিরাজুল ইসলাম জানান, সোমবার এই মামলার ধার্য তারিখে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন অধ্যাপক সাত্তার। শুনানি শেষে বিচারক আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তবে এ মামলার অপর দুই আসামি যবিপ্রবির উপপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আব্দুর রউফ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সাবেক উপ-উপাচার্য ড. কামাল উদ্দিন জামিনে রয়েছেন। 

অবৈধভাবে নিয়োগ এবং সরকারি ৬১ লাখ ৩১ হাজার ৭৩২ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ২১ আগস্ট ওই তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদক যশোরের তৎকালীন উপপরিচালক আল-আমিন। তদন্ত শেষে তিনজনকেই অভিযুক্ত করে সম্প্রতি আদালতে চার্জশিট দেয় সংস্থাটি।
 
উল্লেখ্য, অবৈধভাবে শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক দুই উপাচার্য আব্দুস সাত্তার, আনোয়ার হোসেনসহ চার শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুদকের আরও একটি মামলা চলছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ