সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং ও তার স্ত্রী মে হ্লা প্রুসহ সন্তান উ সিং হাই, থোওয়াই শৈ ওয়াং ও ম্যা ম্যা খিং ভেনাসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো.

জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

এদিন তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল মালেক। আবেদন মঞ্জুরের পক্ষে শুনানি করেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত বীর বাহাদুর উ শৈ সিংয়ের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট উ শৈ সিং ও তার পরিবারের সদস্যরা দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন। এজন্য অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া প্রয়োজন।

বিএইচ

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: দ শত য গ

এছাড়াও পড়ুন:

‘আমি বেঁচে আছি’, বললেন কোরীয় অভিনেত্রী

হঠাৎ এক বন্ধুর ফোন। কাঁদতে কাঁদতে শিন এ–রার কাছে জানতে চাইলেন, ‘তুমি বেঁচে আছ?’ আকাশ থেকে পড়লেন। পরে জানলেন, ইউটিউবে তাঁর মৃত্যুর গুজব ছড়িয়েছে। এরপর একের পর এক ফোন পেতে থাকেন।

বাধ্য হয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ভিডিও বার্তায় শিন এ-রা লিখেছেন, ‘আমি বেঁচে আছি।’

নিজের মৃত্যুর গুজব নিয়ে রীতিমতো বিপত্তিতে পড়েছেন এই দক্ষিণ কোরীয় অভিনেত্রী।

ভিডিও বার্তায় শিন বলেন, ‘আমি মারা যাইনি। আমার এক বন্ধু কাঁদতে কাঁদতে ফোন করে জানতে চায়, আমি কি সত্যিই মারা গেছি। কীভাবে মানুষ এতটা ভিত্তিহীন খবর ছড়াতে পারে?’

আরও পড়ুনবাসে ওঠার সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন দক্ষিণি নির্মাতা০২ জুন ২০২৫

শুধু শিন নয়, কোরিয়ায় আরও কয়েকজন তারকার মৃত্যুর গুজব ছড়িয়েছে। বিষয়টি নিয়ে শিন লিখেছেন, ‘এটা শুধু আমার ক্ষেত্রে নয়। ইউটিউবে দেখলেই বোঝা যাবে—অনেক তারকাকে মৃত দেখিয়ে ভুয়া খবর ছড়ানো হচ্ছে। এমন কিছু দেখলে দয়া করে নামটা গুগলে সার্চ করুন। এসব বিশ্বাস করবেন না।’

শিনের পোস্টে অভিনেত্রী ইউন ইউ-সান মন্তব্য করেছেন, ‘সত্যি! আমাকেও কয়েকজন একই প্রশ্ন করেছে। এখন তো মিথ্যা খবরের ছড়াছড়ি—আমাদের সত্য-মিথ্যা চিনতে শিখতে হবে।’

শিনের এ ঘটনায় অনেক ভক্তই তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন। কেউ লিখেছেন, ‘আপনাকে দেখে স্বস্তি লাগছে।’ কেউ আবার বলেছেন, ‘এভাবে গুজব ছড়ানো অপরাধ হওয়া উচিত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ