Risingbd:
2025-06-16@03:11:16 GMT

টুপি ও আতরের দোকানে ভিড় 

Published: 14th, February 2025 GMT

টুপি ও আতরের দোকানে ভিড় 

আজ পবিত্র শবে বরাত। হিজরি সনের শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতটি সৌভাগ্যের রাত হিসেবে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পরম করুণাময় মহান আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় নফল নামাজ, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতে মগ্ন থাকবেন। অতীতের পাপ ও অন্যায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা এবং ভবিষ্যৎ জীবনের কল্যাণে দোয়া করেন।

পবিত্র শবে বরাতকে কেন্দ্র করে মুসলমানদের অনেকেই এখন ভিড় জমাচ্ছেন টুপি, আতর আর জায়নামাজের দোকানে।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম-সংলগ্ন রাজধানীর আতর-টুপির প্রধান মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, বেচাকেনা বেশ জমজমাট।

আরো পড়ুন:

শবে বরাতের রাতে আতশবাজি-পটকা ফোটালে ব্যবস্থা

শবে বরাতে কিছু পেতে হলে চেষ্টা করতে হবে

গাজী স্টোরের স্বত্বাধিকারী মো.

কামলউদ্দিন বলেন, “২০ টাকা থেকে টুপির দাম শুরু হয়ে ২ হাজার টাকা দামের টুপি রয়েছে। অধিকাংশ ক্রেতা ৫০ থেকে ৫০০ টাকা দামের মধ্যে টুপি খুঁজছেন। কিছু টুপি ভারত, পাকিস্তান ও তুরস্ক থেকে আসে। পাশাপাশি দেশি টুপিও আছে, দাম কিছুটা কম।”

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী মনির হোসেন টুপি দেখছিলেন। তিনি বলেন, “আজ শবে বরাত। নতুন একটি টুপি কিনেছি। ২৫০-৪০০ টাকার মধ্যে বেশ সুন্দর টুপি পাওয়া যায়।”

‘ইসলাম আতর হাউসে’র মফিজুর রহমান বলেন, “আজ সকাল থেকেই আতরের বিক্রি ভালো। উআল হারমাইন, মুস্তাহ আল তাহারা, আল আরাবিয়া, আসওয়াদ আতর রয়েছে। ভালো মানের আতরের দাম প্রতি মিলিলিটার ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা।”

আতর কিনতে আসেন আনসারুল হক হক। তিনি বলেন, “আজ সবাইকে নিয়ে শবে বরাতে নামাজে যাব। নতুন টুপির সঙ্গে আতর দেই। তাই আজ আতর কিনেছি।

ঢাকা/এএএম/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল ২০ কেজির কোরাল

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর ট্রানজিট জেটিতে বড়শিতে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। মাছটি স্থানীয় বাজার থেকে ২৪ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছেন এক ব্যবসায়ী।

গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাছটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ বাসস্টেশন মাছ বাজারের সভাপতি মোহাম্মদ তাহের।

টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটিঘাটের ইজারাদার আবদুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মনু মিয়া নামের এক ব্যক্তি বড়শিতে মাছটি ধরেন। সন্ধ্যায় বড়শি ফেলেও তিনি কোনো মাছ পাননি। ঘরে ফেরার আগমুহূর্তে আবার বড়শি ফেললে কোরালটি ধরা পড়ে। বড়শি টেনে মাছটি জেটিতে তোলা হলে আশপাশের লোকজন একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন।

বড়শির মালিক মনু মিয়া বলেন, মাছটির দাম চেয়েছিলেন ২৬ হাজার টাকা। টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা ও মাছ ব্যবসায়ী আবু হানিফ ২৪ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।

আবু হানিফ বলেন, তাঁর কাছ থেকে অনেকে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দামে কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তিনি প্রতি কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা দামে মাছটি বড় বাজারে কেটে বিক্রি করবেন।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জুন সাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে। তবে নাফ নদী এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল না। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তৎপরতার কারণে অনেক বাংলাদেশি জেলে নদীতে জাল নিয়ে যেতে পারছেন না। তাই তাঁরা বড়শিতে মাছ ধরছেন। নাফ নদীতে প্রায়ই বড় কোরাল ধরা পড়ছে। এখানকার কোরালের স্বাদও ভালো।

সম্পর্কিত নিবন্ধ