ভোজন রসিক হিসেবে পুরান ঢাকার মানুষের একটা পরিচিতি আছে। যেকোনো উৎসবে খাবারের আয়োজনটা যেন আরো বাড়তি মাত্রা যোগ করে। ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির মেলবন্ধনে দুই ঈদের পর পুরান ঢাকাবাসীর কাছে শবে বরাত অনেক বড় উৎসব।

শবে বরাতে হালুয়া-রুটি খাওয়া কিংবা প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে বিতরণ করার বিষয়টি চলে আসছে বহু বছর ধরে। সেই ধারাবাহিকতায় এ বছরও শবে বরাতকে কেন্দ্র করে পুরান ঢাকায় রুটির দোকানের পসরা বসে।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) পুরান ঢাকার যাত্রাবাড়ী, দয়াগঞ্জ, আরমানিটোলা, গেন্ডারিয়া, রায় সাহেব বাজার, নারিন্দা, কলতাবাজারসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

আরো পড়ুন:

টুপি ও আতরের দোকানে ভিড় 

শবে বরাতের রাতে আতশবাজি-পটকা ফোটালে ব্যবস্থা

মোড়ে মোড়ে বসেছে এসব রুটির দোকান। নানান রঙের বাতি দিয়ে সাজানো হয়েছে দোকানগুলো। থরে থরে সাজানো রুটি। মাছ, কুমির, গোলাকারসহ বিভিন্ন আদলে এসব রুটি তৈরি করা হয়েছে। ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৫০০ টাকা দামের রুটিও রয়েছে এসব দোকানে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর বিক্রি কম বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

দয়াগঞ্জের ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন বলেন, “১০ থেকে ১২ বছর ধরে শবে বরাত উপলক্ষে রুটি বিক্রি করছি। তবে এবার ক্রেতা কম। বিক্রি নাই বললেই চলে।”

যাত্রাবাড়ীর ব্যবসায়ী মো.

জিলানি বলেন, “শবে বরাত উপলক্ষে গতকাল থেকে রুটি বিক্রি শুরু করেছি। তবে বিক্রি কম। তারপরও আলহামদুলিল্লাহ।”

বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০০ থেকে ৬০০ টাকা দামের রুটির কদর বেশি। ক্রেতারা এসবই কিনছেন বেশি। অনেকে জানিয়েছেন, ভোর রাত পর্যন্ত তারা বিক্রি চালিয়ে যাবেন।

তবে রুটির দোকানে হালুয়া বিক্রি করতে দেখা যায়নি। বিক্রেতারা বলছেন, অনেকে বাসায় তৈরি করেন। আবার কেউ কেউ খাবারের হোটেল থেকে কিনে নিয়ে যান।

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উৎসব ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

কপালে ১৩টি এবং থুতনিতে ৪টি সেলাই করা লাগে

প্রথম আলো:

‘উৎসব’ ছাড়া এবার অন্য কোনো কাজ দেখা যায়নি। এটা কি সচেতনভাবেই করা হয়েছে?

সৌম্য জ্যোতি : সচেতনভাবেই কাজ করিনি। আমার জীবনে প্রথম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করা, এটার জন্য অন্য কোনো কাজ করিনি, চাইওনি। উৎসবের সাড়ার পরও আমি একটু বিরতি নেব। পরের কাজটাও একটু ভেবেচিন্তে করব।

প্রথম আলো :

অভিনয়ের প্রতি আগ্রহ কি শৈশব থেকেই, নাকি পরে তৈরি হয়েছে?

সৌম্য জ্যোতি : ছোটবেলা থেকেই ছিল। কিন্তু নিজে অভিনয় করব, এ চিন্তা কখনো ছিল না। হঠাৎ করে ঘটনাক্রমে অভিনয় শুরু করা। এরপর মানুষের ভালো লাগা পেলাম, সিরিয়াসলি নেওয়া শুরু করলাম। দর্শক যেহেতু প্রশংসা করছেন, তাই কাজটা করছি, কাজটা প্রতিদিন শিখছিও।

জাহাঙ্গীর ও জেসমিনের দুই বয়সের চরিত্রে অভিনয় করছেন সৌম্য জ্যোতি, জাহিদ হাসান এবং সাদিয়া আয়মান ও আফসানা মিমি। সাদিয়া আয়মানের ফেসবুক থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কপালে ১৩টি এবং থুতনিতে ৪টি সেলাই করা লাগে
  • নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রস্তুতি রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ১০ দিন পর বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে বাণিজ্য শুরু 
  • ঈদের ছুটি শেষে ব্যাংক খুলেছে, ভিড় নেই তেমন
  • ছুটি শেষে ব্যাংক ও শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হচ্ছে কাল
  • টানা ১০ দিনের ছুটি শেষ, রবিবার খুলছে সরকারি অফিস
  • চেনা রূপে বরিশাল নদীবন্দর, ঈদফেরত যাত্রীদের ভিড়
  • রাজশাহীতে ঢাকাগামী টিকিটে বাড়তি ভাড়া আদায়, ৩ কাউন্টারকে জরিমানা
  • কাহালুর জামাই মেলায় মানুষের ঢল
  • ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে ঈদের সেরা চার নাটক