আসন্ন ঈদের আগে নতুন নোট বিনিময়ের সুযোগ মিলবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ঈদের আগে ঢাকার ৮০টি শাখায় বিশেষ কাউন্টার থেকে নোট বিনিময় করা যাবে। আগামী ১৯ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত নতুন নোট বিনিময় সেবা মিলবে। বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, একজন ব্যক্তি একবার ৫, ২০ ও ৫০ টাকার একটি করে বান্ডিল নিতে পারবেন। যার মূল্যমান সাড়ে ৭ হাজার টাকা। ব্যাংকিং সময়সূচি অনুযায়ী এ নোট দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বেশ আগ থেকে ঈদের আগে নতুন নোট বিনিময়ের সুযোগ দিচ্ছে। শুরুর দিকে কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিলসহ বিভিন্ন অফিসে নতুন নোট বিনিময় করার সুযোগ ছিল। যানজট ঠেলে নতুন নোট নিতে ভিড় লেগে যেত। পরবর্তীতে ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলের বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখার মাধ্যমে নোট বিনিময় ব্যবস্থা শুরু হয়।

যেসব শাখায় মিলবে নতুন নোট


.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

শনি গ্রহের একাধিক চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের সন্ধান

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে শনি গ্রহের আটটি মাঝারি আকারের চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড শনাক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে মিমাস, এনসেলাডাস, ডায়োন, টেথিস, রিয়া, হাইপেরিয়ন, লাপেটাস ও ফিবি নামের চাঁদগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের তথ্য টেলিস্কোপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হচ্ছে। তথ্য বিশ্লেষণ করার পাশাপাশি চাঁদগুলোর ওপরে নিয়মিত নজরও রাখছেন বিজ্ঞানীরা।

বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ডায়োন ও রিয়া চাঁদে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড শনির প্রধান বলয়ের বরফের অনুরূপ। ফিবি চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড জৈব পদার্থের বিকিরণের মাধ্যমে উৎপন্ন হয়ে থাকে। লাপেটাস ও হাইপেরিয়নের অন্ধকার অঞ্চলে কার্বন ডাই–অক্সাইড দেখা যায়। বরফযুক্ত এসব চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থা সম্পর্কে আরও জানতে আগ্রহী বিজ্ঞানীরা।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানী মাইকেল ব্রাউন ও তাঁর সহকর্মীরা এক গবেষণাপত্রে লিখেছেন, কঠিন কার্বন ডাই–অক্সাইড সৌরজগতের প্রান্তসীমার বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। যদিও সেই অবস্থানে কার্বন ডাই–অক্সাইড স্থিতিশীল নয়। আমরা শনির উপগ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থান জানার মাধ্যমে ভিন্ন পরিবেশ বোঝার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন গ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইড কীভাবে আটকে আছে, তা জানার সুযোগ আছে এখানে।

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শনির চাঁদে আটকে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড থেকে আদর্শ ল্যাবের মতো তথ্য পাওয়া যাবে। ধারণা করা হচ্ছে, শনি গ্রহের বিভিন্ন চাঁদে কমপক্ষে দুটি পৃথক উৎস থেকে কার্বন ডাই–অক্সাইড তৈরি হয়েছে।

সূত্র: এনডিটিভি

সম্পর্কিত নিবন্ধ