স্বর্ণ চোরাচালানের ৯৯ শতাংশ ধরা পড়ে না
Published: 16th, February 2025 GMT
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেছেন, দেশে স্বর্ণ চোরাচালানের ৯৯ শতাংশই ধরা পড়ে না। এই চোরাচালান দেশের জন্য ভালো নয়, কারও জন্যই ভালো নয়। বৈধ পথে স্বর্ণ আমদানি করতে হবে। প্রয়োজনে ব্যাগেজ রুলে সংশোধনী আনা হবে।
গতকাল রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের রাজস্ব ভবনে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে বাজুসের সাধারণ সম্পাদক বাদল চন্দ্র রায়, সহসভাপতি রিপনুল হাসান, মাসুদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাজুস নেতারা বলেন, চার বছর ধরে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ডলার সংকটে দুই বছর ব্যবসায়ীরা আমদানি করতে পারেননি। আমদানিতে বিভিন্ন কারণে অনেক সময় ব্যয় হয়। তাই আমদানি পদ্ধতি সহজ করা ও করহার কমাতে হবে। এ ছাড়া যারা বেশি ভ্যাট দেন, তাদের ওপর আরও বোঝা চাপানো হয়।
এসব আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, যদি বলেন চোরাচালান হচ্ছে না, তাহলে এসব স্বর্ণ আসে কোথা থেকে। বাজারে এত এত স্বর্ণ, অথচ আমদানি নেই কেন– এই প্রশ্নের উত্তর জানা নেই। এর জবাব খুঁজতে চাই। ১০০টি চোরাচালানের মধ্যে হয়তো একটি ধরা পড়ে। বাকিগুলো ধরা পড়ে না।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
নেহাল ফেরায় কাবিলার জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো, কী বলছেন পলাশ
আসল নামটাই যেন তাঁর বদলে গেছে। ভক্তদের কাছে তিনি সাত বছর ধরে ‘কাবিলা’ নামে পরিচিত। যেখানেই যান, সবাই কাবিলা বলেই সম্বোধন করে। অনেক সময় এই অভিনেতার জিয়াউল হক পলাশ নামটিই আড়ালে পড়ে যায়। তবে পর্দার নামটিও তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। এটাকে দর্শকদের উপহার হিসেবে নেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্টের’ এই কাবিলা খ্যাত অভিনেতা।
হাবু, পাশা, রোকেয়া, বোরহান চরিত্রের মধ্যে আলাদা করে সাড়া জাগিয়েছেন কাবিলা। এই ধারাবাহিক পলাশকে জনপ্রিয়তা দেওয়ার অন্যতম কারণ তাঁর ভাষা নোয়াখালী অঞ্চলের। একই সঙ্গে গল্পে ব্যাচেলরদের জীবনের নানান চিত্র তুলে ধরার কারণে, এটি দর্শক পছন্দ করেন। সিরিজগুলোতে আলাদা করে আসে পলাশের চরিত্রের পরিসর, যা দর্শক বেশির ভাগ সময়ই গ্রহণ করেন। তারপরও এই অভিনেতাকে তেমন কোনো ধারাবাহিকে দেখা যায় না। এর কারণ কী?
অভিনেতা পলাশ। ছবি: ফেসবুক থেকে