ঢাকার ধামরাই উপজেলার বাথুলি এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। রোববার রাত ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানার সিংদাইর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে বাবুল হোসেন (৩০) ও তাঁর স্ত্রী শারমিন (২৮)। তাঁরা ধামরাইয়ে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন।

মানিকগঞ্জের গোলড়া হাইওয়ে থানা পুলিশ জানায়, রোববার রাতে মোটরসাইকেলে করে ধামরাই থেকে মানিকগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলেন বাবুল হোসেন ও তাঁর স্ত্রী শারমিন। রাত ৯টার দিকে তাঁরা বাথুলি এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে একটি ট্রাক তাঁদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। ট্রাকের ধাক্কায় তাঁরা দুজন সড়কে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। খবর পেয়ে গোলড়া হাইওয়ে থানা–পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই দুজনকে উদ্ধার করে মানিকগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।

গোলড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুপল দাস প্রথম আলোকে বলেন, ‘ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে স্বামী-স্ত্রী সড়কে ছিটকে পড়েন। আমাদের ধারণা, ঘটনাস্থলেই তাঁদের মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিশ্চিত হতে দুজনকে মানিকগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম ন কগঞ জ র

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ