বন্দরে ২ ছিনতাইকারীকে পুলিশে দিলো জনতা
Published: 17th, February 2025 GMT
বন্দরে আবারও ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে ২ ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করেছে স্থানীয় জনতা।
আটককৃত ছিনতাইকারীরা হলো বন্দর থানার দেওয়ানবাগ এলাকার মৃত আলী হোসেন মিয়ার ছেলে নাঈম (২২) ও সোনারগাঁ থানার কাঁচপুর এলাকার হারুন মিয়ার ছেলে সোহেল (২৮)।
আটককৃত ২ ছিনতাইকারীকে ৫৪ ধারায় সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
এর আগে গত রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারী) রাতে বন্দর উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের দেওয়ানবাগ এলাকা থেকে এদেরকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করে জনতা।
প্রত্যেক্ষদশিরা জানায়, গত সোমবার রাতে অজ্ঞাত নামা এক ব্যাক্তিকে দেওয়ানবাগ এলাকায় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নগদ টাকা পয়সা হাতিয়ে নেওয়ার সময় ভুক্তভোগী অজ্ঞাত ব্যাক্তি চিৎকার করে।
ওই সময় স্থানীয় জনতা চিৎকার শব্দ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে নাঈম ও সোহেল নামে ২ ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।