বর্তমান সময়ের কণ্ঠশিল্পী বর্ণালী সরকার। নিয়মিত গান করছেন তিনি। সম্প্রতি এই গায়িকা কয়েকটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। তার মধ্যে অন্যতম— ‘কি পিরিতি শিখাইলো বন্ধু কালাচাঁন’। সজীব অধিকারীর কথায় গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন এ এইচ তূর্য্য। মৌ টিভির জন্য গানের ভিডিও নির্মাণ করেছেন সোহেল তালুকদার ও এস এইচ সাকিব।

বর্ণালী সরকার বলেন, “গানটির কথাগুলো চমৎকার। সজীব অধিকারী ভাইয়ের লেখার মধ্যে একটা দরদ আছে। গানটি মুক্তি পেলে আশা করছি শ্রোতা-দর্শকদের ভালো লাগবে।”

গীতিকার সজীব অধিকারী বলেন, “এ সময়ের দর্শকদের কথা মাথায় রেখেই গানটি লেখা। বর্ণালী বেশ ভালো গেয়েছেন। আশা করছি, গানটি প্রকাশ্যে আসলে সবার ভালো লাগবে।”

আরো পড়ুন:

আহসান মঞ্জিলে ‘সুফি ফেস্ট’

হাসপাতালে শাকিরা

সোহেল তালুকদার ও এস এইচ সাকিব বলেন, “গান ও গায়কি দারুণ হয়েছে। কথার সঙ্গে মিল রেখে বর্তমান সময়ের দর্শকদের কথা মাথায় রেখে এর দৃশ্যধারণ হয়েছে। আশা রাখছি, সবার গান-ভিডিও ভালো লাগবে।”

জানা যায়, খুব শিগগির গানের ভিডিও মৌ টিভির ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাবে।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বর ণ ল

এছাড়াও পড়ুন:

৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি

মাত্র দুইদিনের ব্যবধানে আবারো ভারতীয় জলসীমা লঙ্ঘন করার অভিযোগে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর হাতে আটক করা হয়েছে বাংলাদেশি ট্রলার। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) মায়ের দোয়া নামক ওই ট্রলারে মোট ১৩ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি বাংলাদেশি ওই ফিশিং ট্রলারটি বাজেয়াপ্ত করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী।

উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে সংবাদমাধ্যমকে বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের আটক এর ব্যাপারে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। তবে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাজেয়াপ্ত ট্রলার ও ১৩ জন মৎস্যজীবীকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার হাতে ইতিমধ্যেই তুলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) তাদের আদালতে তোলা হবে। 

আরো পড়ুন:

জলবায়ু পরিবর্তনে বদলাচ্ছে রোগের চিত্র, বাড়ছে বিরল সংক্রমণ 

অজিতের পারিশ্রমিক ২৪১ কোটি টাকা!

এর আগে গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে জলসীমা অতিক্রম করার অভিযোগে আটক করা হয় ১৯ বাংলাদেশি মৎস্যজীবিকে। ধৃত মৎসজীবীরা বাংলাদেশের বরিশাল  বিভাগের ভোলা জেলার পুরালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। 

প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসের মাঝামাঝি ‘এফবি ঝড়’ এবং ‘এফবি মঙ্গলচণ্ডী ৩৮’ নামে দুটি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারের ৩৪ জন ভারতীয় মৎস্যজীবীকে আটক করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। পরবর্তীতে মোংলা থানার পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়। পাল্টাপাল্টি মৎস্যজীবী আটকের ঘটনায় দুই দেশের তরফেই ফের কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। তবে মৎসজীবীদের প্রত্যর্পণের বিষয়ে দুই দেশের এখনো কোনোপ্রকার আলোচনা শুরু হয়নি বলেই দূতাবাস সূত্রের খবর।

ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ