স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর স্কুল অব ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস-এর উদ্যোগে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ১৭তম ফার্মা উইক ২০২৫ চলছে।

রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) এক বর্ণাঢ্য র‍্যালির মাধ্যমে সপ্তাহব্যাপী এ ফার্মা উইক শুরু হয়। এদিন বেলুন ও পায়রা উড়ানোর মাধ্যমে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মো. আখতার হোসেন খান।

বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের সচিব মুহাম্মদ মাহবুবুল হক, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. নওজিয়া ইয়াসমিন, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হাসান কাউসার, স্কুল অব ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম পাঠান। এ আয়োজনের মূল পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন স্কুল অব ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস এর উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এমএ রশিদ।   
 
এ উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন কর্মশালা, সেমিনার, পোস্টার প্রদর্শনী, ইনডোর/আউটডোর গেমস, ডিবেট, ফটো এক্সিভিশন, ফিল্ম ফেস্টিভাল, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরষ্কার বিতরণীসহ বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল উদ্ভাবনী কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়েছে।

ঢাকা/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ভবিষ্যতের এআই নিয়ে বিল গেটসের ভাবনা

মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস পাঁচ দশক ধরে আলোচিত প্রযুক্তি ব্যক্তিত্ব। মাইক্রোসফটকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে সফল প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার পাশাপাশি বিশ্বের নানা প্রান্তের বিজ্ঞান ও উদ্ভাবনসংক্রান্ত গবেষণার বিষয়ে নিয়মিত খোঁজখবর রাখেন বিল গেটস। দীর্ঘ পেশাগত জীবনে বেশ কয়েকবার প্রযুক্তিনির্ভর ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন তিনি। সম্প্রতি বিল গেটস সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভবিষ্যতের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি নিয়ে বেশ কিছু চমকপ্রদ ভাবনা প্রকাশ করেছেন। বিল গেটসের মতে, ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি মানুষকে আরও ভালোভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিলেও সতর্ক থাকতে হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক পরিবর্তন খুব দ্রুত আসবে, যে কারণে সবাইকে তৈরি থাকতে হবে।

বিল গেটস জানিয়েছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো প্রযুক্তি মানুষের দৈনন্দিন কিছু কাজ কমিয়ে দেবে। তবে মানুষ আর প্রযুক্তি দুনিয়া প্রস্তুত না থাকলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে নতুন সমস্যা তৈরি হতে পারে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে একটি ইতিবাচক পরিবর্তনও আসবে। এই প্রযুক্তি মানুষকে আরও ভালো কাজ করতে বা আরও বেশি সময় ছুটি কাটাতে সুযোগ করে দেবে।

আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম সাধারণ বুদ্ধিমত্তা (এজিআই) সম্পর্কে বিল গেটস জানান, এআইয়ের উন্নত একটি রূপ এজিআই। এই প্রযুক্তি বিক্রয় বা গ্রাহক সহায়তার মতো জটিল কাজ মানুষের চেয়ে ভালোভাবে করতে পারে। এজিআই মানুষের কাছে ভিন্ন জিনিস হলেও একবার যখন মেশিন এজিআই বুঝে যাবে তখন কম খরচে আরও নির্ভুলভাবে বিভিন্ন কাজ করা যাবে। তখন একটি বড় পরিবর্তন হবে।

আরও পড়ুননিজের যে সিদ্ধান্তের জন্য অনুতপ্ত বিল গেটস২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

এআই প্রযুক্তি দ্রুতগতির পরিবর্তন দেখে বেশ অবাক বিল গেটস। তাই তিনি নিজে কঠিন সব বিষয় বোঝার জন্য এআইকেন্দ্রিক বিভিন্ন টুল ব্যবহার করেন। তরুণদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিল গেটস জানান, তরুণদের কৌতূহলী হতে হবে। বিভিন্ন এআই টুলের ব্যবহার শিখতে হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও সেই চলার পথে বাধা আসার আশঙ্কা রয়েছে।

সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে

আরও পড়ুনযে পেশা ছাড়া প্রায় সব এআই দখল করে নেবে০২ এপ্রিল ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ