Samakal:
2025-06-16@03:13:38 GMT

একুশের আয়োজন

Published: 18th, February 2025 GMT

একুশের আয়োজন

রঙ বাংলাদেশ 
‘রঙ বাংলাদেশ’-এর এবারের একুশের আয়োজনের থিম– বাংলা ভাষা ও বাংলা বর্ণমালা। হাফসিল্ক, বিভিন্ন ধরনের কটন, ভয়েল কাপড়ে স্ক্রিনপ্রিন্ট, ব্লকপ্রিন্ট, কাটিং-সুইং ও এমব্রয়ডারি কাজে তৈরি হয়েছে পোশাকের অলংকরণ। প্রতিটি পোশাকের ডিজাইনকে নান্দনিক মাত্রা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে একুশের চেতনার নানা অনুষঙ্গের সন্নিবেশে। একুশের সংগ্রহে রয়েছে– শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কামিজ, ওড়না, ব্লাউজ, আনস্টিচ ড্রেস, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট ও উত্তরীয়। ছোটদের জন্য রয়েছে– কামিজ, ফ্রক, স্কার্ট টপস সেট, পাঞ্জাবি, শার্ট ও টি-শার্ট। ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সব আউটলেটেই পাওয়া যাচ্ছে একুশ উৎসবের আয়োজন। 

 

কে ক্র্যাফট  
প্রতিবছরের মতো এ বছরও কে ক্র্যাফট পূর্ণ মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে বিশেষ পোশাকের সংগ্রহ নিয়ে এসেছে। তাদের সংগ্রহে সুতি কাপড়ের প্রাধান্য থাকবে। এ ছাড়া তাঁত, লিনেন, সিল্ক কাপড়ে তৈরি পোশাকগুলোয় নকশা ফুটিয়ে তুলতে হাতের কাজ, স্ক্রিন ও ব্লক প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি এবং টাই-ডাই মিডিয়ার দৃষ্টিনন্দন ব্যবহারে প্রতিটি পোশাককে আকর্ষণীয় করে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। রঙের ক্ষেত্রে নেওয়া হয়েছে শোকের কালো, সূর্যের লাল, বিষণ্নতার ধূসর, সত্য ও পবিত্রতার প্রতীক সাদার সমতলকে। এ ছাড়া থাকবে আরও কিছু নতুন রং। পরিবারের সবার উপযোগী একুশের পোশাক আয়োজন কে ক্র্যাফটের সব বিক্রয়কেন্দ্র ছাড়াও অনলাইন শপ এবং ফেসবুক পেজ থেকে অর্ডার করা যাবে। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এক শ র

এছাড়াও পড়ুন:

নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল ২০ কেজির কোরাল

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর ট্রানজিট জেটিতে বড়শিতে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। মাছটি স্থানীয় বাজার থেকে ২৪ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছেন এক ব্যবসায়ী।

গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাছটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ বাসস্টেশন মাছ বাজারের সভাপতি মোহাম্মদ তাহের।

টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটিঘাটের ইজারাদার আবদুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মনু মিয়া নামের এক ব্যক্তি বড়শিতে মাছটি ধরেন। সন্ধ্যায় বড়শি ফেলেও তিনি কোনো মাছ পাননি। ঘরে ফেরার আগমুহূর্তে আবার বড়শি ফেললে কোরালটি ধরা পড়ে। বড়শি টেনে মাছটি জেটিতে তোলা হলে আশপাশের লোকজন একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন।

বড়শির মালিক মনু মিয়া বলেন, মাছটির দাম চেয়েছিলেন ২৬ হাজার টাকা। টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা ও মাছ ব্যবসায়ী আবু হানিফ ২৪ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।

আবু হানিফ বলেন, তাঁর কাছ থেকে অনেকে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দামে কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তিনি প্রতি কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা দামে মাছটি বড় বাজারে কেটে বিক্রি করবেন।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জুন সাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে। তবে নাফ নদী এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল না। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তৎপরতার কারণে অনেক বাংলাদেশি জেলে নদীতে জাল নিয়ে যেতে পারছেন না। তাই তাঁরা বড়শিতে মাছ ধরছেন। নাফ নদীতে প্রায়ই বড় কোরাল ধরা পড়ছে। এখানকার কোরালের স্বাদও ভালো।

সম্পর্কিত নিবন্ধ