জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হৃদয় খানের দ্বিতীয় সংসার ভেঙেছে বলে গুঞ্জন উড়ছে শোবিজ অঙ্গনে। স্ত্রী হুমায়রার সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। হৃদয় খানের পারিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে একাধিক গণমাধ্যম এ খবর প্রকাশ করেছে।
সূত্রটি গণমাধ্যমকে জানায়, অনেক আগেই হৃদয় খান ও হুমায়রার ডিভোর্স হয়েছে। হৃদয়ের ওপর নানা কারণে বিরক্ত হয়ে হুমায়রা ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন। হৃদয় ও তার পরিবার ডিভোর্সের বিষয়টি গোপন রেখেছে।
এ বিষয়ে সত্যতা জানতে হৃদয় খানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে একটি গণমাধ্যমে হৃদয় বলেন, “বিষয়টি খুব সেনসেটিভ, তাই এ নিয়ে আপাতত কোনো কথা বলতে চাই না। অন্য কোনো কথা থাকলে বলুন।”
আরো পড়ুন:
বর্ণালীর ‘কি পিরিতি শিখাইলো বন্ধু কালাচাঁন’
আহসান মঞ্জিলে ‘সুফি ফেস্ট’
হৃদয় খানের মতো তার বাবা সংগীত পরিচালক রিপন খান কৌশলে ব্যাপারটি এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, “এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। আমার কাছে কোনো তথ্যও নেই। হৃদয়ের সঙ্গেও এ ব্যাপারে আমার কোনো আলোচনা হয়নি।”
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে বয়সে বড় দেশের জনপ্রিয় মডেল অভিনেত্রী সুজানা জাফরকে বিয়ে করে হইচই ফেলে দেন হৃদয় খান। ২০১৫ সালের ১ আগস্ট সুজানাকে বিয়ে করেন এই সংগীতশিল্পী। ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল এ দম্পতির বিচ্ছেদ হয়। প্রথম সংসার ভাঙার প্রায় দেড় বছর পর পারিবারিক আয়োজনে হুমায়রাকে বিয়ে করেন হৃদয় খান।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।