তানজিদের পর মুশফিক, ৩৫ রানে নেই ৫ উইকেট
Published: 20th, February 2025 GMT
টপঅর্ডারের তিন ব্যাটারকে দ্রুত হারালেও ইনিংস টেনে নিচ্ছিলেন তানজিদ তামিম। নবম ওভারে তিনিও ফিরে গেছেন। অক্ষর প্যাটেলের অফস্টাম্পের বাইরের বলে রাহুলের গ্লাবভসে ক্যাচ দেন তানজিদ। ৪টি চারে ২৫ বলে ২৫ রান করে গেছেন। এর পরের বলে অক্ষরের শিকার হয়েছেন মুশফিকও। ৩৫ রানে বাংলাদেশের নেই ৫ উইকেট। ৯.৩ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩৭।
এর আগে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামে শান্তর দল। তবে ব্যাটিং পিচে শুরুতেই বেকায়দায় বাংলাদেশ। প্রথম ওভারেই সৌম্যকে হারায় বাংলাদেশ। ৫ বল খেলে রানের খাতাই খুলতে পারেনি টাইগার এই ওপেনার। পরের ওভারে বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্তকে তুলে নেন হর্ষিত রানা। শর্ট কাভারে কোহলির হাতে ক্যাচ দিয়ে শূন্য রানে ফেরেন শান্তও। এরপর তানজিদের সঙ্গে হাল ধরেছিলেন মিরাজ। সপ্তম ওভারে মোহাম্মদ শামির শিকার হয়েছেন তিনি। শামির বল ড্রাইভ করতে গিয়ে স্লিপে ধরা দেন ৫ রান করা মিরাজ।
একাদশে তিন পেসার এবং দুই স্পিনার নিয়ে নামছে বাংলাদেশ। একাদশে তিন পেসার তানজিম সাকিব, তাসকিন আহমেদ এবং মুস্তাফিজুর রহমান। দুই স্পিনার হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ এবং রিশাদ হোসেন। একাদশে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে রাখেনি বাংলাদেশ। প্রস্তুতি ম্যাচেও খেলেননি তিনি। বাংলাদেশ একাদশে আরেকটি চমক বলা যায় নাহিদ রানার অনুপস্থিতি। ম্যাচের আগে তরুণ গতিময় পেসারকে নিয়ে হয়েছে অনেক আলোচনা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে ছাড়াই খেলবে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, জাকের আলী, মেহেদী হাসান মিরাজ, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব, মুস্তাফিজুর রহমান।
ভারতের একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদিপ যাদব, মোহাম্মদ শামি এবং হর্ষিত রানা।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’