সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটিকে বিভিন্ন ওয়ার্ড নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা
Published: 20th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ মহানগর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের আওতাধীন নব গঠিত সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটিকে ফুলের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে বিভিন্ন ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারী) রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের নাসিক ২ নম্বর ওয়ার্ডের মিজমিজি কান্দাপাড়া বটতলা এলাকায় সিদ্ধিরগঞ্জের ১ থেকে ১০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে আগত স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা এ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
এসময় বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আগত স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা তাদের কাঙখিত প্রত্যাশা পূরণ হওয়ায় দলের কেন্দ্রীয় ও মহানগরের নেতৃবৃন্দকে অভিনন্দন জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নব গঠিত সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো: রিপন সরকার, যুগ্ম আহ্বায়ক আহম্মেদ হুমায়ুন কবির, নূরুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল হোসেন (সুহিন), লুৎফর রহমান রাসেল, মো: আশরাফুল ইসলাম, মো: শহিদুল্লাহ প্রধান সেলিম, মো: মনোয়ার বিন রশিদ (কর্ণেল অব.
উল্লেখ্য, এরআগে গত সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারী) দিবাগত রাতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শাখাওয়াত ইসলাম রানা ও সদস্য সচিব মমিনুর রহমান বাবু স্বাক্ষরিত দলীয় প্যাডে মো: রিপন সরকারকে আহ্বায়ক ও মো: রেদোয়ান হোসেন পাপ্পুকে সদস্য সচিব করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ থ ন ল ইসল ম সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিস চালু হচ্ছে ১০ মাস পর
পুড়িয়ে ফেলার ১০ মাস পর নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম আগামী রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে। এর আগে গতকাল বুধবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপরিচালক জামাল হোসেন জানান, নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ডে অবস্থিত আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আবেদনকারীরা রোববার থেকে আবেদনপত্র জমা, ছবি ও বায়োমেট্রিক দিতে পারবেন।
গত বছরের ১৮ জুলাই রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয় নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভবন। আগুনে পুড়ে যায় বিতরণের অপেক্ষায় থাকা ৮ হাজার পাসপোর্ট। পুরো পাসপোর্ট অফিস ভবনটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। আগুন জ্বলতে থাকে ১৯ জুলাই সকাল পর্যন্ত। আগুন দেওয়ার আগে অফিসটিতে লুটপাট চালানো হয়েছিল বলে জানান পাসপোর্ট অফিসের তৎকালীন উপপরিচালক মাহমুদুল হাসান। আগুনে ভবনের নিচতলা থেকে শুরু করে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় থাকা বায়ো এনরোলমেন্ট যন্ত্রপাতি, প্রশাসন শাখা, অফিস সরঞ্জাম, গুরুত্বপূর্ণ নথি, ফাইলপত্র এবং চতুর্থ তলার রেকর্ডরুম ও অতিথিশালার সবকিছুই পুড়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ, রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার, বন্দর, সোনারগাঁ, ফতুল্লা ও সদর উপজেলাবাসী। মুন্সীগঞ্জ ও নরসিংদীতে গিয়ে পাসপোর্ট করতে গিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে নারায়ণগঞ্জের সেবাগ্রহীতাদের।
পুড়িয়ে দেওয়ার ৬ মাস পর পাসপোর্ট অফিসটির সংস্কারকাজ শুরু করে গণপূর্ত বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন, আবারও পাসপোর্ট অফিসটি চালু হওয়ার সংবাদে তারা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন।