নাট্য পরিচালকদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ডের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচনে সভাপতি পদে ২৭১ ভোট পেয়ে শহীদুজ্জামান সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক পদে ২২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন ফরিদুল হাসান।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে ভোট গ্রহণ। ভোট গণনা শেষে রাত পৌনে ৯ টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাট্যব্যক্তিত্ব নরেশ ভূঁইয়া।

এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৫০১। এর মধ্যে ভোট প্রয়োগ করেছেন ৪৪৬ জন ভোটার।

সহ-সভাপতি পদে রাশেদা আক্তার নাজুক (২৮৬), ফিরোজ খান (২৭৪) ও সকাল আহমেদ ( নির্বাচিত হয়েছেন। যুগ্ম সাধারণ পদে তুহিন হোসেন (২৫৬) ও দীন মোহাম্মাদ মন্টু নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া অর্থ সম্পাদক পদে জুয়েল হাসান (২৫৩), সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান লিপন (২২৬), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো.

নাজমুল হুদা রনি (২৫৩), প্রশিক্ষণ ও আর্কাইভ বিষয়ক সম্পাদক গাজী আপেল মাহমুদ (২৬৮), তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সঞ্জয় বড়ুয়া (২২৩), আইন ও কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রীতি দত্ত (২২১) ও দপ্তর সম্পাদক সাইদ রহমান (২৯৫) নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া, কার্যনির্বাহী পদে নির্বাচিত হয়েছেন-সাগর জাহান (২৮৪), চয়নিকা চৌধুরী (২৬৯), মাহমুদ নিয়াজ চন্দ্রদ্বীপ (২৬৪), গীতালি হাসান (২৩৯), লিটু করিম (২২৮), শিহাব শাহীন (২২৮), হাসান রেজাউল (২২৩)।

আগামী দুই বছরের জন্য পরিচালকদের এই গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনের দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছেন তাঁরা।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ন র ব চ ত হয় ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

মাইক্রোসফটের বদলে গুগলের সার্ভার ব্যবহার করবে চ্যাটজিপিটি, কেন

চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ের অন্যতম বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে মাইক্রোসফট। আর তাই চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই মাইক্রোসফটের সার্ভার ব্যবহার করে আসছে ওপেনএআই। তবে এবার মাইক্রোসফটের ওপর নির্ভরতা কিছুটা কমাতে চাইছে প্রতিষ্ঠানটি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তির দৌড়ে গুগল ও ওপেনএআই দীর্ঘদিন ধরে প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও চ্যাটজিপিটির কার্যক্রম পরিচালনায় গুগলের ক্লাউড অবকাঠামো ও সার্ভার ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে ওপেনএআই।

রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চ্যাটজিপিটির মতো জেনারেটিভ এআই মডেল পরিচালনার জন্য গত মাসে গুগলের সঙ্গে চুক্তি করেছে ওপেনএআই। চুক্তির আওতায় গুগল তাদের ডেটা সেন্টার ও ক্লাউড সেবায় ‘অতিরিক্ত কম্পিউটিং সক্ষমতা’ দেবে ওপেনএআইকে। যদিও দুই প্রতিষ্ঠান এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মতে, এই চুক্তি ভবিষ্যতের এআই উন্নয়ন ও নির্ভরযোগ্য সেবা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

চ্যাটজিপিটি মূলত মাইক্রোসফটের অ্যাজুর ক্লাউড অবকাঠামোর ওপর নির্ভর করে পরিচালনা করা হয়। তাই ওপেনএআই এত দিন অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের সার্ভার ব্যবহার করতে পারেনি। গত জানুয়ারি মাসে এই একচেটিয়া চুক্তির সীমাবদ্ধতা শেষ হওয়ার পর ওপেনএআই নতুন অংশীদার খুঁজতে শুরু করে। তবে চ্যাটজিপিটি পুরোপুরি গুগলের সার্ভার ব্যবহার করবে, না মাইক্রোসফট ও গুগলের সার্ভার যৌথভাবে ব্যবহার করবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানা যায়নি।

সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে চ্যাটজিপিটি বড় ধরনের প্রযুক্তিগত বিভ্রাটের মুখে পড়েছে। আর তাই বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট অবকাঠামোর ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে একাধিক ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করলে চ্যাটজিপিটির কার্যক্রম চালু রাখা অনেক সহজ হবে। এতে যেকোনো প্রযুক্তিগত ত্রুটি বা সিস্টেম সমস্যার ক্ষেত্রে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগও মিলবে।

সূত্র: অ্যান্ড্রয়েড পুলিশ

সম্পর্কিত নিবন্ধ